Anulekhon.blogspot.com

Wednesday, 28 April 2021

পশ্চিমবঙ্গরে শেষ দফা ভোট অশান্তি ছাড়া হলো না।


 আর কত রক্ত ঝড়বে বাঙালির জানি না, বাংলা তে কি শান্তি ফিরবে না। ২০১১ সালের পর থেকে যে কটা নির্বাচন হয়েছে একটি নির্বাচন ও শান্তি তে হয় নি। অথচ বাংলায় শান্তি ফেরানোর জন্য মানুষ বাম সরকার কে সরিয়ে ক্ষমতায় এনে ছিল বর্তমান শাসক দল তৃণমূল কে। সেই শাসক আজ তাদের ক্ষমতা দেখাচ্ছে সাধারণ মানুষ কে বিশ্বাস করতে পারছে না। আসলে ক্ষমতায় থাকা মানে জনগণের টাকা লুট করা, কিছু অশিক্ষিত এবং অর্ধশিক্ষিত মানুষ কে মদ মাংস খাইয়ে মানুষ মারার কাজে লাগানো। এই অশান্তি এই সব মানুষ গুলো আগের সরকারের আমলে করেছে, এখন তা স্বীকার করছে। বাঙালি আর কবে বুঝবে একটা সরকারের দায়িত্ব জনগণের জীবন কেড়ে নেওয়া নয়, তার অধিকার থেকে বঞ্চিত করা নয়। সরকার মানে সকলের জন্য কোন নির্দিষ্ট দলের লোকের স্বার্থে সরকার নয়। এরা বলছে জনগণের জন্য এতো কাজ করে তা সত্ত্বেও মানুষ কে খুন করতে হচ্ছে। নিজেরা নিরাপত্তা নিয়ে ঘোরে আর ক্ষমতার দম্ভে অন্ধ হয়ে, কিছু আঁতেল অশিক্ষিত মানুষ কে দিয়ে কু কাজ করায় তোরা মর আমি বেঁচে থাকি। আরেকটা ছবি দিলাম এটি বীরভূমের দাপুটে নেতার, এ প্রতিটি নির্বাচনে অশান্তি পাকানোর মাষ্টার একে গ্রেফতার না করে পুলিশ পাহারা দিচ্ছে, ভাবা যায় বাংলার রাজনীতি কোথায় নেমেছে। কাল সন্ধ্যা থেকে নানুরে বোমাবাজি চলছে আর নেতা বলছে, ফাইন খেলা হবে। এরা জনগণের নেতা, মানুষের ভালো চায়। এদের জন্য  সারা ভারত তথা বিশ্বে বাঙালির মাথা  হেঁঁট হয়ে যাচ্ছে। 


কেবল এ কেন বারাকপুরের অর্জুন সিং এখন বিজেপির নেতা চুরি ছ্যাঁচরামি সবেতেই ওস্তাদ সেও জেলের বাইরে। বাঙালি এসব চায়! জানি না, আর কত দিন এসব দেখতে হবে, কোভিড19 এ মানুষ মরে যাচ্ছে, চিকিৎসার ব্যবস্থা করা যাচ্ছে না। শশ্মানে মৃতদের লাইন পরে গেছে এই অবস্থায় আরও যাতে বেশি করে মানুষ কে মারা যায় তার ব্যবস্থাপনা করে দিচ্ছে, বিজেপি আর তৃণমূল নেতা মন্ত্রীরা। মানুষের মৃত্যু এদের আনন্দ দেয়, আর কত মানুষের মৃত্যু হলে এরা থামবে। এই সব নেতা মন্ত্রী কে মানুষ বললে মানুষ শব্দের অপমান করা হয়। ছিঃ বাঙালি ছিঃ ।

No comments:

Post a Comment

বাঙালি ও বর্তমান ভারত।

 (ছবিটি নেট থেকে নেওয়া, একটি স্ক্রিনশট।) স্বাধীনতার পূর্বে ভারত কীরকম ছিল, ১৯৪৭ সালে ভাগ হওয়ার পর কেমন হয়েছে। কেন ভারত ভাগ করা হয়েছিল সে ...