Anulekhon.blogspot.com

Friday, 12 February 2021

এ আমরা কোন রাজ্যে বাস করছি।


 ইংরেজ আমলে পুলিশ এই ভাবে নির্যাতন করত আন্দোলন কারি বা বিপ্লবী বা স্বাধীনতা সংগ্রামী দের উপর। আর এই অত্যাচার দেখেছি গত লক ডাউনে, লক ডাউন শুরুর কয়েক ঘণ্টার মধ্যে বাচ্চারদুধ বা বাবার ওষুধ কিনতে গিয়ে পুলিশের লাঠির ঘা খেয়ে মারা গেছে। আমি জানি না, স্বাধীন দেশে মানুষের সুস্থ ভাবে বেঁচে থাকার অধিকার আছে কিনা নাকি এই রকম অসভ্য বর্বরের দল পুলিশের দ্বারা যে কোন কারণেই মার খেতে খেতে হবে। নিরস্ত্র মানুষ যারা নিজেদের দাবি নিয়ে গনতান্ত্রিক দেশে নিজের দাবি সরকারের সর্বোবোচ্চ স্তরে জানানো অন্যায় এই পুলিশের কাছে সব কিছু অন্যায়। এই পুলিশ টি কে পশু বললে বেশি সণ্মানকরা হবে। তবে এটাও ঠিক কর্মের ফল এক দিন না একদিন ভোগ করতে হবে। পাপ কাউকে     ছাড়ে না। ছিঃ পুলিশ ছিঃ, এরা চোর গুণ্ডা মাফিয়াা সে যদি এক বার ক্ষমতা দখল করে তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। আর জনগণের এদের কাছে মানুষ নয়। কারণ আমার একটা অভিজ্ঞতা আছে, গত নভেম্বরে 25 / 11/2020 একটি ফোন হারিয়ে গিয়েছিল আমি হরিপাল থানায় মিসিং ডাইরি করতে গিয়ে নিজের জীবনের সেরা অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে এসেছি। আলদা ফোন নম্বর নেওয়া হল খোঁজ খবর পেলে জানাবেন আজ পর্যন্ত কোন খোঁজ নিয়েেছ বলে মনে হচ্ছে না। কারণ পুলিশ বড়ো বড়ো চোর ডাকাতের সেবা করতে ব্যস্ত, সাধারণ মানুষের জন্য কেবল লাঠি লাথি, মিথ্যা মামলা আর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন, এবং হুমকি। কি সুন্দর শাসন ব্যবস্থা তাই না! অবাক হবার কিছু নেই, পুলিশের উর্দি টা গায়ে উঠলেই নিজেকে সর্ব শক্তিমান মনে হয়। আর সাধারণ মানুষের উপর অত্যাচার করার অধিকার জণ্মায়। আমার মনে হয় এদের ট্রেনিং দেওয়া হয়েছে কীভাবে সাধারণ মানুষের সাথে দূর্ব্যবহার করতে হবে। আমি জানি না এদের বাড়িতে মা মেয়ে বৌ ছেলে মেয়েরা আছে না থাকে না। ছিঃ ছিঃ ছিঃ ছিঃ। তোরা মানুষ মানুষ নামের কলঙ্ক। 

No comments:

Post a Comment

পশ্চিমবঙ্গে প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করার সরকারি দপ্তরে শেষ চেষ্টা।

উপরের ছবি টা একটা স্কীনশট নেওয়া ছবি। ছবি টি সম্পর্কে কিছু কথা বলি তার পর অন্য কিছু কথা লেখা যাবে। ছবির দুটি অংশ উপরের অংশ একজন শিক্ষক যিনি ...