দীর্ঘ দিন পর আজ আবার অনেক গুলো বানী শোনা গেল, কী কী একবার বলি পশ্চিমবঙ্গের সর্বত্র আমি অবজার্ভার, কে কি করছে, কার সাথে কে যোগাযোগ রাখছে সব নজরে আছে। তৃণমূল করতে হলে সৎ হতে হবে, আবার ফিরছে কত শুনলাম। যেন সেই ২০১০ /১১ সাল সততার প্রতীক, এখন চোরের প্রতীক, আমি আশ্চর্য হয়ে যাই এই চোর লুটেরার মিথ্যাবাদীর সমর্থক আছে আবার ক্ষমতা চাই, কারণ ভাইপো ভাইঝি দের এখন ও পেট ভরে নি। মানুষ কে ভয় দেখিয়ে মদ মাংস খাইয়ে ভোট নেওয়া একটা দল, এখন ও ক্ষমতায় আসতে চাইছে, আসলে যারা চুরির টাকা ভাগ পায় তারা একে সমর্থন করে, এই ধর্মঘটে সামিল হন নি যারা তারা চান না বেকার ছেলে মেয়েরা চাকরি পাক, চাকরির দেওয়ার নামে লক্ষ লক্ষ টাকা ঘুষ নেওয়া আবার চাকরির তালিকা ভুক্ত হয়েও চাকরি হয় নি, আঠাশ দিন অনশন করতে হয়েছে তাতেও চাকরি হয় নি। অনশন করতে গিয়ে সন্তান সম্ভবা মা তার সন্তান হারিয়েছে। এই রাজ্যে আর কত কি দেখছি, এর পরেও মানুষ এই সরকার কে সমর্থন করে যাচ্ছে, বুঝতে হবে যারা সমর্থন করে যাচ্ছে, তারা চায় না, কৃষক সুস্থ হয়ে বাঁচুক কেবল মুখে দরদ নয় এবং বছরে একবার দয়া দেখানো নয়। এক হাজার দু হাজার টাকা মাসে দিয়ে নিজের কোটি কোটি টাকার মালিক, নমুনা দেখুন এই এক ভাইপো ১২০০ কোটি টাকার মালিক। আরেক ভাইপোর সম্পদ বেড়েছে ৫৮%
কার ছেলের সম্পদ বেড়েছে ১৫০০০% এই রকম দেশের মানুষ মরুক আমার ছেলে থাকে যেন দুধে ভাতে। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্র দাম আকাশ ছোঁয়া, যারা এই সরকার ও ধর্মঘট বিরোধী তাদের ঘরে অনেক টাকা মজুত করা আছে না হলে এই ধর্মঘট কে সমর্থন করতেন, না হলে বলতে হবে এই লকডাউন এর সময় লক্ষ লক্ষ খেটে খাওয়া মানুষ রাস্তা দিয়ে হেঁটে হেঁটে বাড়ি ফিরেছে না খেয়ে মারা গেছে, বাড়ি ফেরার পথে জুটেছে পুলিশের মার বা গায়ে কীটনাশক স্প্রে করা হয়েছে, এসব দেখে খুব আনন্দিত হয়েছে। কারণ ঐ সব মানুষের কাছে এই খেটে খাওয়া মানুষের দাম নেই। অথচ একবার ও ভাবে না ঐ মানুষ গুলো না থাকলে তাদের বেঁচে থাকা কষ্ট কর হয়ে যেত। কুত্তার মতো ছুঁড়ে দেওয়া ১৫০০ টাকা থেকে সব থেকে বেশি ১০০০০ টাকা বেতন নিয়ে তারা খুশি। আর পুলিশ সে ব্রিটিশ সরকারের থেকেও ভয়ঙ্কর কোথাও গুলি চালায় কোথাও লাঠি কারণ লুটের টাকার ভাগ ভালো পায় যে। এই অসভ্য অশিক্ষিত দলের এক সমর্থকের মন্তব্য দেখুন। এ সৎ দলের সৎ বংশের চোরের সমর্থন করে, কেন্দ্রে বড়ো চোর আর রাজ্যের আরেক চোর।
No comments:
Post a Comment