ব্রিটেনের মাটিতে 1600 সালে গঠিত ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি, রানি এলিজাবেথের অনুমতি নিয়ে এশিয়া তথা পূর্ব ভারতে ব্যবসা করার উদ্দেশ্যে আসেন 1608 সালে। মোগল সম্রাট এর অনুমতি নিয়ে পুর্ব ভারত তথা বাংলায় তারা ব্যবসা করতে আসে, এর কিছু বছর পর, ফ্রান্স ও ইংরেজ দের যুদ্ধ শুরু হয়ে ছিল, যে যুদ্ধ আট বছর ধরে চলে ছিল, তার প্রভাব ভারতেও পড়ে ছিল কারণ কেবল ইংরেজ না, ফরাসি পর্তুগীজ, ডাচ প্রভৃতি বিভিন্ন বণিকরা এদেশের মশলা ও অন্যান্য জিনিস নিজের দেশে নিয়ে গিয়ে বিক্রি করত। যাহোক ঐ যুদ্ধে কারণে নিজে দের নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে তারা ফোর্ট বা দূর্গ তৈরি করতে শুরু করে, যেটা বাংলার নবাব আলীবর্দি রুখে দেন। ইংরেজ গন থেমে থাকে নি গোপনে সৈন্য সংগ্রহ করতে থাকে এবং দূর্গ তৈরি করতে থাকে, এবার মুখোমুখি হন নবাব সিরাজদৌল্লার তখনও পরাজিত হন। দূর্গ তৈরি বন্ধ করে দেওয়া হয়, এবার শুরু হয় পলাশীর ষড়যন্ত্র, 1757 মিরাজাফর এর বেইমানি তে নবাব পরাজিত হন, ইংরেজ রা বাংলার নবাব কে কাট পুতুল এ পরিনত করে। এক এক করে ধ্বংস করে দিতে থাকে বাংলার কুটির শিল্প কৃষি ব্যবস্থা আদায় করা হয় দৈত কর এই দুই দিকের পেষণে অচিরেই বাংলায় দেখা দেয় দূর্ভিক্ষ যাকে 76 এর মন্বন্তর, কয়েক লক্ষ মানুষ না খেতে পেয়ে মারা যায়, দৈত শাসনের ফলে। ইংরেজরা দেওয়ানি লাভ করে, শুরু হয় কোম্পানি শাসন ব্যবস্থা।
অনেকেই ভাববেন এর সাথে বর্তমান শাসক দলের কি মিল? এসব ইতিহাস বলে কি দরকার, দেখুন বর্তমান কেন্দ্রীয় কি রাজ্য সরকার কাদের দ্বারা পরিচালিত শিল্পপতি দের টাকার জোরে ক্ষমতা, মনে আছে 2014 সালে বর্তমান কেন্দ্রীয় শাসক দল ক্ষমতায় আসার আগে বিজ্ঞাপন গুলো, দু দশ মিনিট পর পর টিভির পর্দায় ভেসে উঠত বিভিন্ন বিজ্ঞাপন, টাকা কারা দিয়ে ছিল বড়ো বড়ো শিল্পপতিরা, কিছু লোক কে দিয়ে ব্যবসা করার নামে ব্যাঙ্ক থেকে কোটি কোটি টাকা ঋণ করে দেওয়া হয়, সেই টাকা তারা এই প্রচার করতে কাজে লাগায় এর মধ্যে অনেক ঋণ খেলাপি দেশ ছেড়ে চলে গেছে, অনেকের ঋণ মুকুব করে দেওয়া হয়েছে। আর যারা দেশে এখনো আছে ব্যবসা করছে, তাদের খুশি করতে সমস্ত সরকারি লাভ জনক অলাভ জনক সংস্থাকে বিক্রি করে দিচ্ছে ঐ শিল্পপতি দের কাছে, তারা টাকা পাচ্ছেন কি করে আবার ব্যাঙ্ক ঋণ দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। অর্থাৎ একবার ঋণ নিয়ে শোধ করে নি ঋণ মুকুব করে দেওয়া হয়েছে, আবার তাদের ঋণ দেওয়ার ব্যবস্থা ভাবা যায়। রেল যাতে দেউলিয়া হয়ে যায়, আর বাংলার মানুষ কে জব্দ করতে এখনও পর্যন্ত লোকাল ট্রেন চালু করার অনুমতি দেওয়া হয় নি। ৫ ম আনলক মানে সব কিছু খুলে দেওয়া হবে কেবল রেল মানে লোকাল ট্রেন বাদে, রেল কে যাতে ধ্বংস করে দেওয়া যায় এবং বিক্রি করতে সুবিধা হয়। সারা দেশে সব কিছু খোলার ব্যবস্থা করা হয়েছে, কেবল পশ্চিমবঙ্গের রেল তথা লোকাল ট্রেন বাদে, এর থেকে বোঝা যায় বিজেপি বাঙালি বিদ্বেষী।
ভবিষ্যতে এই বণিকের দল ঠিক করে দেবে দেশে কি চাষ হবে, দেশের মানুষ কাজ করতে পারবে কিনা, সব বেসরকারি মালিক দের কাছে বিক্রি করে দেওয়া হবে কেবল পার্লামেন্ট বাদে সেখানে বসে মন্ত্রীর দল লুডো খেলবে, কোটি কোটি টাকা দিয়ে নির্বাচিত সরকার তো বিনা টাকায় খাবে প্লেন চাপবে বিদেশ যাবে আর বড়ো বড়ো লেকচার দেবে। কারণ সরকারি চাকরি বলে কিছু থাকবে না, কেবল মাত্র এই মন্ত্রীরা আর সাংসদ থাকবে আর জনগণের করের টাকায় চর্ব্যচোষ্য ল্যাহ্য পেয়ে জনগণের ঘাড় ধরে বলবে তুই এদেশের নাগরিক নয়। কারণ ঐ শিল্পপতি দের ইচ্ছা করলে দেশটা বিক্রি করে দেবে, মানুষ হবে ক্রীতদাস, আসতে চলেছে দৈত শাসন ব্যবস্থা, এর পর দূর্ভিক্ষ। এতো গেলো এ দিক থেকে মিল, এবার বলি শাসন ব্যবস্থার মিল, আগেই বলেছি বাংলা সর্বদা ইংরেজ দের বিরুদ্ধে লড়াই করে গেছে, পাশে পাঞ্জাব কে পেয়েছে, ব্রিটিশ সরকার এই সব বিদ্রোহ দমন করতে বিভিন্ন ধরনের আইন করে ছিল, বিনা বিচারে আটক, কোন কারণ ছাড়াই বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে যেত পুলিশ এখনও ঐ রকম একটা কালা আইন তৈরি করেছে বিজেপি সরকার। আরেকটা মিল কিছুটা বলেছি, ব্রিটিশ সরকার ভারতের কুটির শিল্প কে ধ্বংস করে নিজের দেশের তৈরি বিলেতি জিনিস কিনতে বাধ্য করে ছিল, সে বস্ত্র শিল্প, রেশম শিল্প, আরও নানা ধরনের ছোট খাটো শিল্প, কৃষি নির্ভর শিল্প গুলো ধ্বংস করে দিয়েছিল। এই সরকার ও দেখুন সব ধ্বংস করে দিচ্ছে, দেশি শিল্প বলে কিছু থাকবে না, এমনকি প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা যাতে দেশের তৈরি করা হয়, তার জন্যে DRDO তাকে গবেষণা করতে না দিয়ে বিদেশ থেকে সব কিছু কেনা হচ্ছে। একটা উন্নত রাইফেল, সেটাও বিদেশ থেকে কেনা, অথচ দেশে গান এণ্ড শেল ফ্যাক্টরি আছে তাকে আধুনিকি করণ না করে বেচে দেওয়া হচ্ছে ঐ শিল্প পতি দের বিমান বন্দর, কি বলব আগে থেকেই ভারতে সিঙ্কোনা গাছের চাষ করা হত, যার থেকে ম্যালেরিয়ার ওষুধ তৈরি করা যায়, সে সব বন্ধ এখন চীন থেকে ওষুধ তৈরির কাঁচা মাল আসে। বেঙ্গল কেমিক্যাল বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। আর রাজ্যে যখন ক্ষমতা দখল করে বর্তমান শাসক সে তো চিপফাণ্ডের টাকা, সেও লুটের টাকা, জনগণ কে লুট করে সেই টাকা দিয়ে নতুন নতুন টিভি চ্যানেল খুলে বাম বিরোধী খবর করা, এবং কলকাতার সংবাদ মাধ্যমে প্রতি নিয়ত মিথ্যা সংবাদ করে রাজ্যের শিল্প সম্ভবনা কে শেষ করে দিয়ে ক্ষমতায় এলেন, কেন্দ্রীয় দাদা মিথ্যা কথা বলে ক্ষমতা দখল করলেন সেই রকম বাংলার শাসক দলের প্রধান ঝুড়ি ঝুড়ি মিথ্যা কথা বলে ক্ষমতা দখল করে ছিলেন। ইনি বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি প্রতিবাদ আন্দোলন করে ছিলেন কিন্তু ক্ষমতা এসে সে বিদ্যুতের ইউনিট প্রতি দাম দ্বিগুণেরো বেশি করে দিয়েছেন। এতো দাম কি খাব বলে আন্দোলন করে ছিলেন, ক্ষমতায় এসে চালের দাম দ্বিগুণ করে দিয়েছেন, এখন তো প্রায় তিন গুণ কারণ 2010 সালে ১২ টাকা কিল চাল এখন ৩৬ টাকা। বাকি নাই বা বললাম, নিজেদের বেতন ও কাটমানির প্রচুর ইনকাম, হ্যাঁ বলে রাখা ভাল ইনিও মাদার ডেয়ারি বিক্রি করে দিয়েছেন।নিজের এবং নেতা মন্ত্রী দের আয় সে তো ভাবা যাবে না, আর সাধারণ মানুষের আয় তলানিতে ঠেকেছে, তাতে কি 500 টাকা বছরে বা 1000 টাকা ভিক্ষা দিচ্ছে এই ভোট এসেছে এখন কল্পতরু দাদা দিদি দুই জনেই, উনি ভোটের আগে বার্ণ এণ্ড শেফ কোম্পানি জেশপ ডানলপ দৈনিক বসুমতি কাগজ আরও কিছু কারখানা অধিগ্রহণ করে চালাবেন বলে ছিলেন কিন্তু কিছু করেনি, উল্টে হিন্দ মোটর বন্ধ হয়ে গেছে, দাদা যেমন নিজের ঢাক নিজে বাজান ভাইয়ো ও বহিন বলে দিদিও তেমনি। আমি ভেবে পাই বাঙালির এত অধঃপতন হোল, বলছে দিদির বদলে দাদা কে ক্ষমতায় আনবে, আরে ভাই রোগ হলে যে থালা বাজাতে, হাসপাতালের মাথায় ফুল ছড়ায়, মোমবাতি জ্বালাতে বলে। যে দল গোমুত্র খেতে বলে, যে দল বাঙালি জাতি কে ধ্বংস করতে NPR, NRC, করে নাগরিক দেওয়ার নামে ডিটেশন ক্যাম্প করে রেখে দেবে, কি দুর্বিসহ যন্ত্রণা ভোগ করছে আসামের বাঙালিরা, সেখানে 19 লক্ষ্যের মধ্যে 15 লক্ষ্য হিন্দু বাঙালি এরা নাকি হিন্দু দের পক্ষে। বাঙালি ভেবে দেখুন, সত্যি মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে বাংলায় দ্বিতীয় ইংরেজ তথা ইংরেজের পা চাটা কুত্তার দল কে ক্ষমতায় আনবেন না। আর যে দল এই অসভ্যের দল কে ডেকে আনছে, বাঙালি কে ভিক্ষারী বানিয়ে ছেড়ে দিচ্ছে সেই মানে বর্তমান শাসক দল তথা মা মাটি মানুষ এদের বাংলা থেকে তাড়ান। ক্ষমতায় আসুক বাম নতুন ভাবে নতুন ছেলে মেয়েদের হাত ধরে, তাই আগামী 2021 সাল বাংলা হোক লালে লাল।
অনেকেই ভাববেন এর সাথে বর্তমান শাসক দলের কি মিল? এসব ইতিহাস বলে কি দরকার, দেখুন বর্তমান কেন্দ্রীয় কি রাজ্য সরকার কাদের দ্বারা পরিচালিত শিল্পপতি দের টাকার জোরে ক্ষমতা, মনে আছে 2014 সালে বর্তমান কেন্দ্রীয় শাসক দল ক্ষমতায় আসার আগে বিজ্ঞাপন গুলো, দু দশ মিনিট পর পর টিভির পর্দায় ভেসে উঠত বিভিন্ন বিজ্ঞাপন, টাকা কারা দিয়ে ছিল বড়ো বড়ো শিল্পপতিরা, কিছু লোক কে দিয়ে ব্যবসা করার নামে ব্যাঙ্ক থেকে কোটি কোটি টাকা ঋণ করে দেওয়া হয়, সেই টাকা তারা এই প্রচার করতে কাজে লাগায় এর মধ্যে অনেক ঋণ খেলাপি দেশ ছেড়ে চলে গেছে, অনেকের ঋণ মুকুব করে দেওয়া হয়েছে। আর যারা দেশে এখনো আছে ব্যবসা করছে, তাদের খুশি করতে সমস্ত সরকারি লাভ জনক অলাভ জনক সংস্থাকে বিক্রি করে দিচ্ছে ঐ শিল্পপতি দের কাছে, তারা টাকা পাচ্ছেন কি করে আবার ব্যাঙ্ক ঋণ দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। অর্থাৎ একবার ঋণ নিয়ে শোধ করে নি ঋণ মুকুব করে দেওয়া হয়েছে, আবার তাদের ঋণ দেওয়ার ব্যবস্থা ভাবা যায়। রেল যাতে দেউলিয়া হয়ে যায়, আর বাংলার মানুষ কে জব্দ করতে এখনও পর্যন্ত লোকাল ট্রেন চালু করার অনুমতি দেওয়া হয় নি। ৫ ম আনলক মানে সব কিছু খুলে দেওয়া হবে কেবল রেল মানে লোকাল ট্রেন বাদে, রেল কে যাতে ধ্বংস করে দেওয়া যায় এবং বিক্রি করতে সুবিধা হয়। সারা দেশে সব কিছু খোলার ব্যবস্থা করা হয়েছে, কেবল পশ্চিমবঙ্গের রেল তথা লোকাল ট্রেন বাদে, এর থেকে বোঝা যায় বিজেপি বাঙালি বিদ্বেষী।
ভবিষ্যতে এই বণিকের দল ঠিক করে দেবে দেশে কি চাষ হবে, দেশের মানুষ কাজ করতে পারবে কিনা, সব বেসরকারি মালিক দের কাছে বিক্রি করে দেওয়া হবে কেবল পার্লামেন্ট বাদে সেখানে বসে মন্ত্রীর দল লুডো খেলবে, কোটি কোটি টাকা দিয়ে নির্বাচিত সরকার তো বিনা টাকায় খাবে প্লেন চাপবে বিদেশ যাবে আর বড়ো বড়ো লেকচার দেবে। কারণ সরকারি চাকরি বলে কিছু থাকবে না, কেবল মাত্র এই মন্ত্রীরা আর সাংসদ থাকবে আর জনগণের করের টাকায় চর্ব্যচোষ্য ল্যাহ্য পেয়ে জনগণের ঘাড় ধরে বলবে তুই এদেশের নাগরিক নয়। কারণ ঐ শিল্পপতি দের ইচ্ছা করলে দেশটা বিক্রি করে দেবে, মানুষ হবে ক্রীতদাস, আসতে চলেছে দৈত শাসন ব্যবস্থা, এর পর দূর্ভিক্ষ। এতো গেলো এ দিক থেকে মিল, এবার বলি শাসন ব্যবস্থার মিল, আগেই বলেছি বাংলা সর্বদা ইংরেজ দের বিরুদ্ধে লড়াই করে গেছে, পাশে পাঞ্জাব কে পেয়েছে, ব্রিটিশ সরকার এই সব বিদ্রোহ দমন করতে বিভিন্ন ধরনের আইন করে ছিল, বিনা বিচারে আটক, কোন কারণ ছাড়াই বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে যেত পুলিশ এখনও ঐ রকম একটা কালা আইন তৈরি করেছে বিজেপি সরকার। আরেকটা মিল কিছুটা বলেছি, ব্রিটিশ সরকার ভারতের কুটির শিল্প কে ধ্বংস করে নিজের দেশের তৈরি বিলেতি জিনিস কিনতে বাধ্য করে ছিল, সে বস্ত্র শিল্প, রেশম শিল্প, আরও নানা ধরনের ছোট খাটো শিল্প, কৃষি নির্ভর শিল্প গুলো ধ্বংস করে দিয়েছিল। এই সরকার ও দেখুন সব ধ্বংস করে দিচ্ছে, দেশি শিল্প বলে কিছু থাকবে না, এমনকি প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা যাতে দেশের তৈরি করা হয়, তার জন্যে DRDO তাকে গবেষণা করতে না দিয়ে বিদেশ থেকে সব কিছু কেনা হচ্ছে। একটা উন্নত রাইফেল, সেটাও বিদেশ থেকে কেনা, অথচ দেশে গান এণ্ড শেল ফ্যাক্টরি আছে তাকে আধুনিকি করণ না করে বেচে দেওয়া হচ্ছে ঐ শিল্প পতি দের বিমান বন্দর, কি বলব আগে থেকেই ভারতে সিঙ্কোনা গাছের চাষ করা হত, যার থেকে ম্যালেরিয়ার ওষুধ তৈরি করা যায়, সে সব বন্ধ এখন চীন থেকে ওষুধ তৈরির কাঁচা মাল আসে। বেঙ্গল কেমিক্যাল বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। আর রাজ্যে যখন ক্ষমতা দখল করে বর্তমান শাসক সে তো চিপফাণ্ডের টাকা, সেও লুটের টাকা, জনগণ কে লুট করে সেই টাকা দিয়ে নতুন নতুন টিভি চ্যানেল খুলে বাম বিরোধী খবর করা, এবং কলকাতার সংবাদ মাধ্যমে প্রতি নিয়ত মিথ্যা সংবাদ করে রাজ্যের শিল্প সম্ভবনা কে শেষ করে দিয়ে ক্ষমতায় এলেন, কেন্দ্রীয় দাদা মিথ্যা কথা বলে ক্ষমতা দখল করলেন সেই রকম বাংলার শাসক দলের প্রধান ঝুড়ি ঝুড়ি মিথ্যা কথা বলে ক্ষমতা দখল করে ছিলেন। ইনি বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি প্রতিবাদ আন্দোলন করে ছিলেন কিন্তু ক্ষমতা এসে সে বিদ্যুতের ইউনিট প্রতি দাম দ্বিগুণেরো বেশি করে দিয়েছেন। এতো দাম কি খাব বলে আন্দোলন করে ছিলেন, ক্ষমতায় এসে চালের দাম দ্বিগুণ করে দিয়েছেন, এখন তো প্রায় তিন গুণ কারণ 2010 সালে ১২ টাকা কিল চাল এখন ৩৬ টাকা। বাকি নাই বা বললাম, নিজেদের বেতন ও কাটমানির প্রচুর ইনকাম, হ্যাঁ বলে রাখা ভাল ইনিও মাদার ডেয়ারি বিক্রি করে দিয়েছেন।নিজের এবং নেতা মন্ত্রী দের আয় সে তো ভাবা যাবে না, আর সাধারণ মানুষের আয় তলানিতে ঠেকেছে, তাতে কি 500 টাকা বছরে বা 1000 টাকা ভিক্ষা দিচ্ছে এই ভোট এসেছে এখন কল্পতরু দাদা দিদি দুই জনেই, উনি ভোটের আগে বার্ণ এণ্ড শেফ কোম্পানি জেশপ ডানলপ দৈনিক বসুমতি কাগজ আরও কিছু কারখানা অধিগ্রহণ করে চালাবেন বলে ছিলেন কিন্তু কিছু করেনি, উল্টে হিন্দ মোটর বন্ধ হয়ে গেছে, দাদা যেমন নিজের ঢাক নিজে বাজান ভাইয়ো ও বহিন বলে দিদিও তেমনি। আমি ভেবে পাই বাঙালির এত অধঃপতন হোল, বলছে দিদির বদলে দাদা কে ক্ষমতায় আনবে, আরে ভাই রোগ হলে যে থালা বাজাতে, হাসপাতালের মাথায় ফুল ছড়ায়, মোমবাতি জ্বালাতে বলে। যে দল গোমুত্র খেতে বলে, যে দল বাঙালি জাতি কে ধ্বংস করতে NPR, NRC, করে নাগরিক দেওয়ার নামে ডিটেশন ক্যাম্প করে রেখে দেবে, কি দুর্বিসহ যন্ত্রণা ভোগ করছে আসামের বাঙালিরা, সেখানে 19 লক্ষ্যের মধ্যে 15 লক্ষ্য হিন্দু বাঙালি এরা নাকি হিন্দু দের পক্ষে। বাঙালি ভেবে দেখুন, সত্যি মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে বাংলায় দ্বিতীয় ইংরেজ তথা ইংরেজের পা চাটা কুত্তার দল কে ক্ষমতায় আনবেন না। আর যে দল এই অসভ্যের দল কে ডেকে আনছে, বাঙালি কে ভিক্ষারী বানিয়ে ছেড়ে দিচ্ছে সেই মানে বর্তমান শাসক দল তথা মা মাটি মানুষ এদের বাংলা থেকে তাড়ান। ক্ষমতায় আসুক বাম নতুন ভাবে নতুন ছেলে মেয়েদের হাত ধরে, তাই আগামী 2021 সাল বাংলা হোক লালে লাল।
No comments:
Post a Comment