আগামী 2021 সাল বিধানসভা নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে প্রতি টি নির্বাচনের আগে দেখা যায় এই রকম হাজার নিয়োগের বিজ্ঞাপন। ভোট মিটে গেলে তোমার দেখা নাইরে নাইরে। কোন বিজ্ঞাপনের পরীক্ষা হয় আবার কোন বিজ্ঞাপন পরীক্ষার তারিখ পিছতে পিছতে ভোট পার। নিয়োগ পত্র সে আর হাতে আসে না। মনে পড়ছে বেকার যুবক দের 2009 বা 2010 সালে রেল মন্ত্রী থাকা কালীন রেলের গ্রুপ ডি নিয়োগের বিজ্ঞাপন। সে নিয়োগ এখনো দিনের আলো দেখেনি। অত আগে যেতে হবে না, গত লোকসভা নির্বাচনের আগে কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের নিয়োগের বিজ্ঞাপন গুলো মনে পড়ছে না, এস এস সি থেকে গ্রুপ ডি, পুলিশ, যত রকম সরকারের নিয়ন্ত্রণে নিয়োগ করা হয় সবের বিজ্ঞাপন আর ফর্ম এ ভর্তি তার পরেও চাকরির জন্য অনশন করতে হচ্ছে। যেই ভোট মিটে গেল ভোটে জয় লাভ করা হয়ে গেল। ব্যস তখন বক্তব্য টেবিল পেতে চা বিক্রি চপ ভাজ, আর কত রকম চাকরির ব্যবস্থা বলে দিয়েছেন তার শেষ নেই। উভয় কি কেন্দ্র কি রাজ্যে এ বিষয়ে নোবেল পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য। তবুও বাম আমলে বছর বছর এস এস সি, পি এস সি, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চাকরির পরীক্ষা গুলো হতো, আর নিয়োগ হতো। মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ করা হয়েছে, সে সব প্রাথমিক শিক্ষক এখন দিদি বলতে অজ্ঞান, মেধা যে বাম আমলে চাকরি পেল পরীক্ষা দিয়ে ঘুষ না দিয়ে সেও বলে দিদির জয়। সে ডি এ দিক আর না দিক বেতন কম দিলেও চলবে। মেধাবী তো ঐ জন্য চুরি কে বা চোর ও মিথ্যাবাদী ধাপ্পাবাজ কে সমর্থন করে। আমার মত মনে হয়, মাধ্যমিকের ঐ 80% 90% নম্বর সেই সময়ে চুরি করে পেয়েছে। যাহোক ওসব কথা থাক, খারাপ কথা না বলা ভালো। আমার একটাই কথা প্রতি টি নির্বাচনের আগে এত নিয়োগের বিজ্ঞাপন এতো নিয়োগ তার পরেও এত বেকার কেন? উপরের বিজ্ঞাপন গ্রামে গ্রামে আশা কর্মী নিয়োগ, আরেকটা দেখুন, অষ্টম শ্রেণি পাশে মিউনিসিপ্যালিটির চাকরি।
পাশাপাশি এই দেখুন আরেকটা খবর আপার প্রাইমারি স্কুলে নিয়োগ নিয়ে যা চলছে গত কয়েক বছর ধরে।
এই নিয়োগের পরীক্ষা 2015 সালে হয়। ফল প্রকাশ করে 2016 সালে। ভেবে দেখুন 2016 সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে থেকেই বিজ্ঞাপন চলছিল। সে চাকরি এখনও পর্যন্ত দেয় নি সরকার। আর 2021 এর বিধানসভা নির্বাচনের আগে বলছে গ্রামে গ্রামে নিয়োগ, আর কত মিথ্যে বলে ক্ষমতায় আসতে হবে। কেবল টাকা চাই টাকার জন্য ক্ষমতা দখল আর মানুষের জীবন কে নিয়ে ছিনিমিনি খেলা কেন। বাঙালি জাতির আজ মাথা হেঁট হয়ে গেছে সারা বিশ্বে সবাই হাসাহাসি করে। কি জানি আর কত টাকার মালিক হলে এই ক্ষমতার লোভ যাবে। কোথায় রবীন্দ্র নাথের বাংলা, কোথায় বিবেকানন্দের বাংলা, বিবেকানন্দ কে নিয়ে বিবেক চেতনা উৎসব হয় কিন্তু নিজের বিবেক আর জাগে না, যে আমি মিথ্যে কথা বলব না। মানুষ কে ঠকাব না, দু টাকা কিলো চাল ভিক্ষা নয় তাদের কর্ম সংস্থান করে দেব। যাতে বাঙালি জাতি আগামী প্রজন্মের উন্নতি করতে পারে তার ব্যবস্থাপনা করব। না চুরি করে ধরা পড়ে জেলে যাচ্ছে, গরীব মানুষের টাকা লুঠ করে টাকার পাহাড় করছে, আর দিনের পর দিন মিথ্যা কথা বলে যাচ্ছে। প্রতিটি ক্ষেত্রে মিথ্যা কথা, কোথায় সততার প্রতীক, বিবেকানন্দ মানব মানুষ কে তার বাণীর কথা বলব আর নিজে মানব না। বিবেকানন্দ সেই সত্যের জন্য সব কিছু ত্যাগ করা যায় কোনো কিছুর জন্য সত্য কে ত্যাগ করা যায় না। মিথ্যার উপর নির্ভর করে গোটা দেশ তথা রাজ্য আজ ধ্বংস হয়ে গেল। বাঙালি আজ তুমি জাগ, এত বিহার উত্তর প্রদেশের মত হয়ে গেল। এখনও যে টুকু বাকি আছে, তাকে রক্ষা করতে এগিয়ে এসো, ব্রিটিশ সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের মত আবার চরম লড়াই শুরু করতে হবে। না হলে এ বাংলা আর বাঁচবে না, একবার বাংলা ভাগ করে বাঙালি জাতির মেরুদন্ড ভেঙে দিয়েছে আবার এই চুরি, ডাকাতি মিথ্যা কথা আর ধর্মের নামে বজ্জাতি আরম করে দিয়েছে। সত্যই তোমার শরীরে যদি বাঙালি জাতির পূর্ব পুরুষদের রক্ত থাকে তাহলে এগিয়ে এসো বাঙালি জাতি কে সর্ব প্রকার ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করতে দ্বিতীয় স্বাধীনতার লড়াই শুরু করতে। লড়াই শুরু হোক বাংলা বাঁচাতে, লড়াই শুরু হোক বাঙালি জাতির চোর বদনাম ঘোচাতে, লড়াই শুরু হোক মিথ্যাবাদী বাঙালি এ বদনাম দূর করতে, লড়াই শুরু হোক চিটিংবাজ, ধাপ্পাবাজ দের থেকে বাঙালি জাতি কে বাঁচাতে। এ লড়াই তোমার আমার আমাদের সবার। বাংলা এবং বাঙালি জাতির এই দূর্দিনে ধর্ম কে পিছনে ফেলে এগিয়ে আসতে হবে সকল কে।
পাশাপাশি এই দেখুন আরেকটা খবর আপার প্রাইমারি স্কুলে নিয়োগ নিয়ে যা চলছে গত কয়েক বছর ধরে।
এই নিয়োগের পরীক্ষা 2015 সালে হয়। ফল প্রকাশ করে 2016 সালে। ভেবে দেখুন 2016 সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে থেকেই বিজ্ঞাপন চলছিল। সে চাকরি এখনও পর্যন্ত দেয় নি সরকার। আর 2021 এর বিধানসভা নির্বাচনের আগে বলছে গ্রামে গ্রামে নিয়োগ, আর কত মিথ্যে বলে ক্ষমতায় আসতে হবে। কেবল টাকা চাই টাকার জন্য ক্ষমতা দখল আর মানুষের জীবন কে নিয়ে ছিনিমিনি খেলা কেন। বাঙালি জাতির আজ মাথা হেঁট হয়ে গেছে সারা বিশ্বে সবাই হাসাহাসি করে। কি জানি আর কত টাকার মালিক হলে এই ক্ষমতার লোভ যাবে। কোথায় রবীন্দ্র নাথের বাংলা, কোথায় বিবেকানন্দের বাংলা, বিবেকানন্দ কে নিয়ে বিবেক চেতনা উৎসব হয় কিন্তু নিজের বিবেক আর জাগে না, যে আমি মিথ্যে কথা বলব না। মানুষ কে ঠকাব না, দু টাকা কিলো চাল ভিক্ষা নয় তাদের কর্ম সংস্থান করে দেব। যাতে বাঙালি জাতি আগামী প্রজন্মের উন্নতি করতে পারে তার ব্যবস্থাপনা করব। না চুরি করে ধরা পড়ে জেলে যাচ্ছে, গরীব মানুষের টাকা লুঠ করে টাকার পাহাড় করছে, আর দিনের পর দিন মিথ্যা কথা বলে যাচ্ছে। প্রতিটি ক্ষেত্রে মিথ্যা কথা, কোথায় সততার প্রতীক, বিবেকানন্দ মানব মানুষ কে তার বাণীর কথা বলব আর নিজে মানব না। বিবেকানন্দ সেই সত্যের জন্য সব কিছু ত্যাগ করা যায় কোনো কিছুর জন্য সত্য কে ত্যাগ করা যায় না। মিথ্যার উপর নির্ভর করে গোটা দেশ তথা রাজ্য আজ ধ্বংস হয়ে গেল। বাঙালি আজ তুমি জাগ, এত বিহার উত্তর প্রদেশের মত হয়ে গেল। এখনও যে টুকু বাকি আছে, তাকে রক্ষা করতে এগিয়ে এসো, ব্রিটিশ সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের মত আবার চরম লড়াই শুরু করতে হবে। না হলে এ বাংলা আর বাঁচবে না, একবার বাংলা ভাগ করে বাঙালি জাতির মেরুদন্ড ভেঙে দিয়েছে আবার এই চুরি, ডাকাতি মিথ্যা কথা আর ধর্মের নামে বজ্জাতি আরম করে দিয়েছে। সত্যই তোমার শরীরে যদি বাঙালি জাতির পূর্ব পুরুষদের রক্ত থাকে তাহলে এগিয়ে এসো বাঙালি জাতি কে সর্ব প্রকার ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করতে দ্বিতীয় স্বাধীনতার লড়াই শুরু করতে। লড়াই শুরু হোক বাংলা বাঁচাতে, লড়াই শুরু হোক বাঙালি জাতির চোর বদনাম ঘোচাতে, লড়াই শুরু হোক মিথ্যাবাদী বাঙালি এ বদনাম দূর করতে, লড়াই শুরু হোক চিটিংবাজ, ধাপ্পাবাজ দের থেকে বাঙালি জাতি কে বাঁচাতে। এ লড়াই তোমার আমার আমাদের সবার। বাংলা এবং বাঙালি জাতির এই দূর্দিনে ধর্ম কে পিছনে ফেলে এগিয়ে আসতে হবে সকল কে।
No comments:
Post a Comment