এটি banglarsiksh gov.in/login করলে আসবে বর্তমানে বলা হয়েছে এই সাইটে গিয়ে লগইন করে ছাত্র ছাত্রী দের নাম অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। না হলে ছাত্র ছাত্রীর সংখ্যা ওখানে কম দেখা যাচ্ছে। কারণ প্রাক প্রাথমিকের যারা ভর্তি হয়েছে বা যারা অন্য শ্রেণিতে ভর্তি হয়েছে তাদের নাম ওখানে আপলোড করা নেই বলে। প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলি এখন বন্ধ, এস আই অফিস এই কাজ করে দিত কারণ প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলিতে কম্পিউটার নেই। আর বর্তমানে যোগাযোগের উপায় না থাকায় এস আই অফিসে যেতে পারছে না। সব শিক্ষকদের বাড়িতে কম্পিউটার আছে কিনা আমার জানা নেই, তবে তারা মোবাইলে অর্থাৎ স্মার্ট ফোনে খোলার চেষ্টা করে যাচ্ছে কাজ করার জন্য। অনেকেই নিজের স্মার্টফোন কে ডেস্কটপ সাইট করে নিয়ে, কুড়ি পঁচিশ জনের নাম ঐ সাইটে এন্ট্রি করে করেছে। আবার অনেক সময় টাইপ করতে একটু দেরি বা ভুল সংশোধন করতে গেলে হচ্ছে বিপত্তি টাইম আউট। আবার দ্বিতীয় বারের করা এভাবে চলতে চলতে একবারে ঐ সাই আর খুলছে না। মোবাইল এ, এবার বোঝা যাচ্ছে গত 2019 সালের ছাত্র ছাত্রী দের নাম থেকে বাবার নাম কেন এতো ভুল। ছাত্রের নাম সেখ. রফিক হলে বাবা সনাতন মুখার্জি। আবার আরও আছে একই নাম এবং বাবার নাম যদি এক হয়েছে কিছুতেই নেবে না বা এন্ট্রি করা যাবে না। দেখিয়ে দেবে ডুল্পিকেট সুডেন্ট এন্টি। যেন ওরকম হতে পারে না, মোবাইল ফোনে কিছু কাজ করার পর আর খুলবে না। যতই চেষ্টা করে যান ঐ ক্যাপচা পর্যন্ত তার পর দেখিয়ে দেবে।
যতই চেষ্টা করে যাও কেন ঐ মোবাইল এ ঐ সাইটের ইতি হয়ে গেছে এই পর্যন্ত হয়ে আর হবে না। আমার মনে হয় সরকারের তরফে এ ভাবে তৈরি ওটা ডেস্কটপ ছাড়া খুলবে না। সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ডেস্কটপ সরকার দিয়ে দিয়েছে মনে হয় খাতায় কলমে হতেও পারে হতেও পারে। আর এ্যাপ এর কথা নাই বা বললাম সে তো আর এক জিনিস লেখা আছে ইউজার নেম এই নাম টা কার দিতে হবে, অনেকেই জিজ্ঞেস করে জানা গেল নাম নয় বিদ্যালয়ের আই ডি নম্বর দিতে হবে। তাহলে ওখানে লেখা কেন ইউজার নেম, School id কথাটা দেওয়া ঠিক হতো না বিভ্রান্তি না ঘটালে চলে। যেমন করে হোক মানুষ কে জব্দ করতে হবে। এরকম অনেক ওয়েব সাইট আছে যে গুলো খুলতে হলে হাড় হিম করা অভিজ্ঞতা হবে। অথচ ঐ সব ওয়েব সাইটে ঢুকে শিক্ষক দের কাজ করতে হবে, না আছে ল্যাপটপ না আছে ডেস্কটপ, না আছে নেটের অর্থাৎ ইন্টারনেটর ব্যবস্থা কিন্তু কাজ করতে হবে। ঢাল নেই তরোয়াল নেই নিধিরাম সর্দার আর কি? এক এক সময়ে এক এক ওয়েব সাইট কখন বাংলার শিক্ষা গভ. ইন কখনো বাংলার শিক্ষা পোর্টাল, কখনো বাংলার শিক্ষা এস এম এস আর হ্যাঁ এসবের মূল WBSED। শিক্ষা সংক্রান্ত যত আদেশ একটারও আপডেট এখানে পাবেন না অথচ ওয়েব সাইট সরকারের টাকার অপচয় আর কি? যতই বল এদের পরিবর্তন নেই, এই সব সাইটের আপ ডেট নেই, আমি প্রায় চার রকম বাংলা শিক্ষা সাইট পেয়েছি আর দুটো এ্যাপ কোনোটাই মোবাইল এ ঠিক মত কাজ করে না। বেশির ভাগ শিক্ষকের একই অভিজ্ঞতা। আর ও কিছু সাইটের প্রথম অংশের ছবি দিচ্ছি যদি কেউ পারেন বলে দিন এত সাইটের কোনটার কি কাজ আর কি মোবাইল এ খোলা যাবে? মোবাইল এ একটি অপশন আছে ডেস্কটপ সাইট সেটা করেও খোলে না। কোন ক্রমে কোন টা একটা খুলতে পারলে কাজ করা যায় না।আরও কিছু সাইটে র ছবি দিলাম।
যারা এসব তৈরি করে বিভ্রান্তি করে রেখেছেন তারা যদি পড়েন তবে সহজ ভাবে কোন সাইটে গিয়ে হবে। একটি নির্দিষ্ট করে দিন, আমি দেখেছি অনেকেই আপনাদের কাছে বলেছেন সব থেকে বিভ্রান্তি কর সাইট এবং সব থেকে বাজে এ্যাপ তার পরও কোন পরিবর্তন করা হয় নি। আর যদি শিক্ষক দের জব্দ করার জন্য করে থাকেন তাহলে ঠিক আছে। আপনারা শিক্ষক দের জব্দ ভালো করতে পারেন এটা জানা বা দেখা আছে। না হলে কখনো লক ডাউন কখনো আন লকডাউন এর মাঝে ট্রেন বাস চলছে না। সেখানে দাঁড়িয়ে চাল আলু দিতে যেতে হবে নির্দেশ না গেলে আবার সাসপেন্ড কেবল প্রধান শিক্ষকে আর সহকারী শিক্ষক যদি শাসক দলের হয় তাহলে সব মাপ সে যদি বিদ্যালয়ের দেওয়ালের সাথে বাড়ি হয়। তাও যদি না আসে তাতেও ক্ষতি নেই। দারুণ সরকার চলছে জবাব নেই, খালি কর্মী জব্দ করে যাও। যেমন করে হোক, সে শিক্ষিক হোক আর সরকারী কর্মী কেবল ছাড় শাসক দলের হলে। আমি ভালো জানি এই লিখছি এসব সরকারি কেউ পড়বে না আর পরিবর্তন সে এই সরকারের আমলে ও আশা করা যায় না।
যতই চেষ্টা করে যাও কেন ঐ মোবাইল এ ঐ সাইটের ইতি হয়ে গেছে এই পর্যন্ত হয়ে আর হবে না। আমার মনে হয় সরকারের তরফে এ ভাবে তৈরি ওটা ডেস্কটপ ছাড়া খুলবে না। সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ডেস্কটপ সরকার দিয়ে দিয়েছে মনে হয় খাতায় কলমে হতেও পারে হতেও পারে। আর এ্যাপ এর কথা নাই বা বললাম সে তো আর এক জিনিস লেখা আছে ইউজার নেম এই নাম টা কার দিতে হবে, অনেকেই জিজ্ঞেস করে জানা গেল নাম নয় বিদ্যালয়ের আই ডি নম্বর দিতে হবে। তাহলে ওখানে লেখা কেন ইউজার নেম, School id কথাটা দেওয়া ঠিক হতো না বিভ্রান্তি না ঘটালে চলে। যেমন করে হোক মানুষ কে জব্দ করতে হবে। এরকম অনেক ওয়েব সাইট আছে যে গুলো খুলতে হলে হাড় হিম করা অভিজ্ঞতা হবে। অথচ ঐ সব ওয়েব সাইটে ঢুকে শিক্ষক দের কাজ করতে হবে, না আছে ল্যাপটপ না আছে ডেস্কটপ, না আছে নেটের অর্থাৎ ইন্টারনেটর ব্যবস্থা কিন্তু কাজ করতে হবে। ঢাল নেই তরোয়াল নেই নিধিরাম সর্দার আর কি? এক এক সময়ে এক এক ওয়েব সাইট কখন বাংলার শিক্ষা গভ. ইন কখনো বাংলার শিক্ষা পোর্টাল, কখনো বাংলার শিক্ষা এস এম এস আর হ্যাঁ এসবের মূল WBSED। শিক্ষা সংক্রান্ত যত আদেশ একটারও আপডেট এখানে পাবেন না অথচ ওয়েব সাইট সরকারের টাকার অপচয় আর কি? যতই বল এদের পরিবর্তন নেই, এই সব সাইটের আপ ডেট নেই, আমি প্রায় চার রকম বাংলা শিক্ষা সাইট পেয়েছি আর দুটো এ্যাপ কোনোটাই মোবাইল এ ঠিক মত কাজ করে না। বেশির ভাগ শিক্ষকের একই অভিজ্ঞতা। আর ও কিছু সাইটের প্রথম অংশের ছবি দিচ্ছি যদি কেউ পারেন বলে দিন এত সাইটের কোনটার কি কাজ আর কি মোবাইল এ খোলা যাবে? মোবাইল এ একটি অপশন আছে ডেস্কটপ সাইট সেটা করেও খোলে না। কোন ক্রমে কোন টা একটা খুলতে পারলে কাজ করা যায় না।আরও কিছু সাইটে র ছবি দিলাম।
যারা এসব তৈরি করে বিভ্রান্তি করে রেখেছেন তারা যদি পড়েন তবে সহজ ভাবে কোন সাইটে গিয়ে হবে। একটি নির্দিষ্ট করে দিন, আমি দেখেছি অনেকেই আপনাদের কাছে বলেছেন সব থেকে বিভ্রান্তি কর সাইট এবং সব থেকে বাজে এ্যাপ তার পরও কোন পরিবর্তন করা হয় নি। আর যদি শিক্ষক দের জব্দ করার জন্য করে থাকেন তাহলে ঠিক আছে। আপনারা শিক্ষক দের জব্দ ভালো করতে পারেন এটা জানা বা দেখা আছে। না হলে কখনো লক ডাউন কখনো আন লকডাউন এর মাঝে ট্রেন বাস চলছে না। সেখানে দাঁড়িয়ে চাল আলু দিতে যেতে হবে নির্দেশ না গেলে আবার সাসপেন্ড কেবল প্রধান শিক্ষকে আর সহকারী শিক্ষক যদি শাসক দলের হয় তাহলে সব মাপ সে যদি বিদ্যালয়ের দেওয়ালের সাথে বাড়ি হয়। তাও যদি না আসে তাতেও ক্ষতি নেই। দারুণ সরকার চলছে জবাব নেই, খালি কর্মী জব্দ করে যাও। যেমন করে হোক, সে শিক্ষিক হোক আর সরকারী কর্মী কেবল ছাড় শাসক দলের হলে। আমি ভালো জানি এই লিখছি এসব সরকারি কেউ পড়বে না আর পরিবর্তন সে এই সরকারের আমলে ও আশা করা যায় না।
No comments:
Post a Comment