Anulekhon.blogspot.com

Friday, 26 June 2020

খুব সাবধান আবার শুরু হয়েছে ধাপ্পাবাজি আর মিথ্যে কথা।

পৃথিবীর এক নম্বর মিথ্যাবাদী দের প্রতিযোগীতা শুরু হয়েছে। কে কত মিথ্যা কথা বলে মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে 2021 সালের ক্ষমতা দখল করতে পারে। এদের সংসার না থাকলে কি হবে, এরা অর্থ লোভী পিশাচ এরা নিজেদের জাহান্নামে পাঠিয়েও অর্থ অর্থাৎ টাকা যোগার বা উপায় করে। দুজনের এক কথা আমাদের সংসার নেই, তাহলে এত মিথ্যা কথা কেন, কেন এত ধাপ্পাবাজি চিটিংবাজী, আর মিথ্যে কথা বলে ক্ষমতা দখল করা। রাজ্যের টা যে পৃথিবীর এক নম্বর মিথ্যাবাদী এটা আমার কথা নয়। দিপক ঘোষ না অধিকারী একটা বই লিখে ছিলেন,  ____ কে আমি যেমন দেখেছি। এই বই টা বাজারে এখনও গোপনে বিক্রি করে পারলে কিনে পড়ে নেবেন। না আবার এই মিথ্যাবাদী এবং চোরের পাল্লায় পরবেন। যারা 75 % আর 25% ভাগ পায় তাদের কথা বাদ দিন। যারা পায় না সেই সব গরীব খেটে খাওয়া মানুষ, দু বেলা দু মুটো অন্ন জুটছে না। আবার 2011 আগে যেমন সততার প্রতীক এবং সিঙ্গুর নন্দীগ্রাম করে ক্ষমতা দখল করে ছিলেন। 2016 সালে বললেন পাঁচ বছর খুব কম সময়, আমাকে দেখে ভোট দিন। কিছু মানুষ তো চুরির টাকা ভাগ পায় তারা মানুষ কে মেরে ভয় দেখিয়ে মদ মাংস খাইয়ে ভোট করে নিলেন। আর সারদা সহ নানা চিটফাণ্ডের টাকা আত্মসাৎ হয়ে গেল। সততার প্রতীক আবার একটা ভেলকি আরম্ভ করে দিয়েছেন। দূর্নীতি মুক্ত প্রশাসন করতে সাহায্য করুন। উনি যেন জাননে না কে কে এই 75 % আর 25 % এর ভাগ পায়। সব জানেন যেমন দিদি কে বল, ফেল করে যাওয়ার পর শুরু হল বাংলার গর্ব, আমি আর নাম লিখছি না। এমন গর্ব যে বাঙালি চোর মিথ্যাবাদী ধাপ্পাবাজি তে গর্ব করতে পারে তার ব্যবস্থাপনা করে তুলেছেন। কোথায় বিবেকানন্দর বাণী,প্রতি বছর বিবেক চেতনা উৎসব হয় ঘটা করে। কারণ উৎসবের নাম করে কিছু টাকা কর্মী দের পাইয়ে দেওয়া।আমরা জানি এরকম অনেক উৎসব মেলা খেলা আছে যার নাম গুলো আমার এই মূহুর্তে মনে পড়ছে না। সব কটা হচ্ছে চুরির ফাঁদ। ক টাকা এসেছে আর কত টাকা খরচ হলো কেউ জানতে পারে না। এখন শিল্প কেবল চপ শিল্প, মুড়ি, ঘুঁটে শিল্প। শিক্ষিত বেকার দের চাকরি দেখা নেই। কেবল বিজ্ঞাপন আছে, বিজ্ঞাপন দেখে আবেদন আছে, ঘুষ আছে, উপর তলা পর্যন্ত ঘুষ পৌঁছে যায়, তবে চাকরি আবেদন পত্রের সাথে আছে টাকা, সেই টাকা থেকে টেটের একজন আধিকারিক দামি ফোন কিনে ছিলেন। জানেন না, সব জানেন, জানেন না ঘুষ দিতে পারে নি, চাকরির তালিকায় নাম থাকা সত্ত্বেও চাকরি হয় নি। তারা অনশনে বসে ছিল তবুও তাদের চাকরি হয় নি। ইচ্ছা কৃত এক একটা কজ রেখে বিজ্ঞপ্তি জারি করে যাতে কেউ না কেউ কেস করে আর চাকরি দিতে হবে না। অনশনে বসে এক মা তার আগামী দিনের সন্তান জন্ম দেবার আগেই হারিয়েছে। সব থেকে বড় মাথাটা হচ্ছে শয়তানের কারখানা, খালি আমার টাকা চাই টাকা চাই, আর টাকার জন্য ক্ষমতা চাই। মানুষ মরুক তাতে কি যে কোন ভাবে চুরি করতে পারলেই হবে। মুখে হাসি আর ভালো ভালো কথা আর পেছনে বাঁশ দেবার পরিকল্পনা। মিছরির ছুরি, কে বলে উন্নয়ন হয়নি ভাই ভাইপো ভাইঝি নীচে তলার নেতা কর্মীরা। আরেকজন চরম মিথ্যাবাদী চার ঘন্টা আগে নোটিশ জারি করে লক ডাউনে নিয়ে গেছে দেশ কে। এখন কি করছে, খালি তালিকা তৈরি করে করে দেশের সম্পদ বণিক ও বিদেশি দের বিক্রি করে দিচ্ছে। কয়লা, বিদ্যুৎ, আর টেলিফোন আগেই গেছে, ওষুধ শিল্প গেছে এখন চীনের কাঁচা মাল ছাড়া ওষুধ তৈরি অসম্ভব। এবার রেলের পালা একটু একটু করে রেলও বিক্রি করে দেওয়া হবে। ঐ যে শ্রমিক স্পেশাল ট্রেন তিন হাজার টাকা ভাড়া। আর ধনীরা বিদেশ থেকে আসবে বিনা
ভাড়ায় বন্দে ভারত প্রকল্প উড়ো জাহাজে। একদিকে করোনা লক ডাউন বা আন লক ডাউন সব চলছে। এই সুযোগে দেশ বিক্রি করে দিতে হবে না। আবার দেখছে মানুষ করোনা কে ভয় পাচ্ছে না। তখন পাকিস্তান তো ছিলই এখন চীনের সাথে লেগে গেছেন সীমান্ত নিয়ে। আর এই রাজ্যে এক শ্রেণীর ষাঁড় আছে যারা লাল দেখলে ভয় পায়। কেবল তেড়ে আসছে, আর মুখে একটা কথা লাল জিততে পারবে না। আমি চ্যালেঞ্জ নিচ্ছি সঠিক ভাবে শান্তি পূর্ণ ভোট হোক কোন মানুষ খুন এবং ভয় দেখানো। টাকা বিলি, বাঁশ বাগানে মদ মাংসের আসর এসব বন্ধ হয়ে যায় তাহলে মানুষ দেখিয়ে দেবে কারা জেতে। আমি চাই শান্তি পূর্ণ ভোট, যদি সত্যি সত্যি বামপন্থী রা না জেতে তাহলে আ
তাদের কর্মীদের উপর অত্যাচার করা হয় কেন? বামপন্থী এজেন্ট দের বসতে দেওয়া হয় না কেন? তারা তো জিতবে না জানে, এরা মদ মাংস খাওয়াতে পারে না। এরা অসময়ে মানুষের পাশে থাকে। দুই ফুলের দল যখন জানে বামপন্থীরা আর কোনো দিন ক্ষমতায় আসতে পারে না। কেবল চোর ডাকাতের দল লুটপাট করতে ক্ষমতা দখল করে। লুটে খাওয়ার জন্য মানুষ এই লুটেরা দের ভোট দেবে, তাহলে বামপন্থী দের উপর এত হামলা কেন? আজও এক বিক্ষোভ ছলা কালীন আক্রান্ত হয়েছেন। বামপন্থীরা, আসলে বামপন্থীরা মানুষের কথা বলে। মানুষের দাবি নিয়ে তাদের পাশে থাকে। আর মানুষ চোরেদের ভোট দিয়ে জিতিয়ে আনে। চুরি গুলো চোখের সামনে দেখতে পাওয়া যায় তা সত্ত্বেও তারা ভোটে জেতে, এসব আমাদের বিশ্বাস করে নিতে হবে। বামপন্থীরা চোর তাদের ধরতে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে কমিশন গঠন করা হয়েছিল। আজ 9 বছর হয়েছে কেউ ধরা পড়েনি একটা কমিশনের রিপোর্ট জমা পড়েনি বলতে চান। আসলে চোরের মায়ের বড়ো গলা। সব জানে কারা চুরি করে 75 % আর 25 % করে ভাগ পাঠায়, জানেন না তোয়ালের নীচে টাকা নিয়েছে টিভি তে দেখা গেছে। সে আজ সুভাষ চন্দ্র বসুর চেয়ারে বসে আছে। ঐ চেয়ার টিকে কলঙ্কিত করে তুলেছে। জানেন না সারদা সহ যাবতীয় চিটিংবাজ সংস্থার টাকা কারা কারা খেয়েছে। জানেন না চাকরি পেতে হলে কাকে ঘুষ দিতে হবে। আসলে এরা দলের সম্পদ, না হলে কবে ধরা পড়ে জেল হয়ে যেত। আর এদের বাঁচাতে পুলিশ কমিশনার কে লুকিয়ে বেড়াতে হয়। সব জানেন জেনে শুনে, তাদের কিছু না বলে উল্টে জামাই আদর করে দলে রেখে দেওয়া হয়েছে। এখন ভোট এসেছে এখন দূর্নীতি মুক্ত সরকার চাই বা সুন্দর কথা এই তো কদিন আগে আমফান ঝড়ের ত্রাণের টাকা কারা খেয়েছে উনি জানেন না। কোন ব্যবস্থা নিয়েছেন। না কারণ সামনে ভোট টাকার দরকার মদ মাংস খাওয়াতে হবে। বোমা পিস্তল কিনতে হবে। বামপন্থী দের মারতে হবে, ওরা বড্ড চেঁচামেচি করে। অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় বলছেন বামপন্থীরা ভোটে জিতে আসতে পারবে না। তারা ফিনিশ, অথচ তাদের উপর হামলা করে বেশি, কিসের জন্য কিসের ভয় বামপন্থী দের। কোন কোন পা চাটা ঘুষ খোর খবরের চ্যানেল এখুনি আরম্ভ করে দিয়েছেন কে জিতবে। চার পাশে বামপন্থী দের মানুষের পাশে দাঁড়ান কমনিটি কিচেন করে দুস্থ মানুষের পাশে দাঁড়ান এসব দেখতে পান না। প্রতিনিয়ত অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের সাহায্য করে যাওয়া যারা করছে তাদের প্রচার নেই। কেবল চোরে দের প্রচার কারণ চুরির টাকা ভাগ পায় ঐ সব চ্যানেল। কেউ দাদার ভক্ত কেউ দিদির প্রতি নিয়ত ঐ চোরকে সাধু বানাতে উঠে পরে লেগেছে খবরের চ্যানেল গুলো। ভালো কাজ চোখে পড়ে না। আমি বলছি বামপন্থীরা ক্ষমতায় না এলে বেকার ছেলে মেয়ে দের ভবিষ্যৎ আরও অন্ধকার দাদার দল ক্ষমতায় এলে মানুষ খেতে পাবে না। গুজরাত করা হবে। না খেতে পাওয়া মানুষ কে ডিটেশন ক্যাম্পে রেখে ক্রীতদাস বানান হবে। আর যাতে না বেড়িয়ে যেতে পারে তার জন্য চার পাশে উঁচু পাঁচিল তুলে দেওয়া হবে। বাঙালি কে নিয়ে এই তো পরিকল্পনা ঐ দাদার দলের। তবে সবাই নয় তথাকথিত যারা ধনী টাকা আছে তারা বাদ। তাই মানুষের কাছে আমার আবেদন সত্যি যদি মানুষ হয়ে থাকেন এবং মানুষের অধিকার নিয়ে বাঁচাতে চান। তাহলে আগামী দিনে অর্থাৎ 2021শে ভোট টা ভেবে চিন্তে দেবেন। চোর ও ডাকাত আর গরীব মানুষ কে মানুষ বলে মনে না করা ঐ সব চিটিংবাজের দল কে নয়।

No comments:

Post a Comment

বাঙালি ও বর্তমান ভারত।

 (ছবিটি নেট থেকে নেওয়া, একটি স্ক্রিনশট।) স্বাধীনতার পূর্বে ভারত কীরকম ছিল, ১৯৪৭ সালে ভাগ হওয়ার পর কেমন হয়েছে। কেন ভারত ভাগ করা হয়েছিল সে ...