ছবিটি দেখে নিন ইনি ফেসবুকে তৃণমূল তথা শাসক দলের হয়ে প্রচারের দায়িত্ব নিয়েছেন। এবার কিছু পোস্ট দিলাম,
দেখুন ভদ্রলোক কেমন কুৎসিত ভাষা প্রয়োগ করেছেন। এনাকে ভদ্রলোক বলা যাবে! উনি কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মী ছিলেন নিশ্চয়ই জানি না কোন বিভাগের কর্মী নিশ্চয়ই ঘুষ নিতেন না হলে ঘুষ পন্থী হবেন কি করে? আর উনি যে দলের হয়ে প্রচারের দায়িত্ব নিয়েছেন তাতে ওনার কাছে এর থেকে ভদ্র ভাষা আশা করা যায়। সারদা সহ চিট ফান্ডের টাকার বা কাট মানির নিশ্চয়ই ভাগ পান।যা হোকআরেকটা পোস্ট দেখুন,
লেখার ভাষা দেখুন, এর পরেও এনাকে বলবেন সুস্থ মানুষ, যে সামাজিক জীব, জানি না কে কী ভাবে এই ভদ্রলোক কে গ্রহণ করছেন। আমি দেখেছি এনার পোস্টে অনেকেই কমেন্ট করেছেন। আজ হঠাৎ দেখি ইনি আমার শেয়ার করা বামপন্থীদের পক্ষের পোস্ট। যেখানে আমার স্ট্যাটাসে ঢুকে উনি কমেন্ট করতে আরম্ভ করে দিয়েছেন। কমেন্ট করছেন আমার কোন আপত্তি নেই, কিন্তু ভদ্রলোকের ভাষায় নয়। আমি কারো কমেন্টের উত্তর এই ব্লগের মাধ্যমে দিই, তাই লিখতে বসেছি।
আমার পোস্টের পর উনি স্ট্যাটাসে কমেন্ট করেছেন। কোথাও লিখেছেন ফেক ভিডিও কোথাও লিখেছেন জেলে বন্দি হয়েছেন। লক্ষণ শেঠ, সুশান্ত ঘোষ আবার কোথাও লিখেছেন রামের দল ভামে যাচ্ছে। বামেদের প্রতি ওনার প্রচণ্ড ঘৃণা এটা বোঝা যাচ্ছে, ভালো করে প্রচার করুন দিদির হয়ে কেউ আপনাকে বাধা দেয়নি। অপরের পোস্টে এসে ফালতু মন্তব্য না করা ভালো। আপনি তো শিক্ষিত কেন্দ্র সরকারের চাকরি করেছেন। আপনি যাদের নাম করেছেন এক জন এখন অন্য দলে, আর এক জনের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের প্রমাণ হয়নি পুলিশ চারসিট দাখিল করতে পারে নি। এবার আমি বলি মদন মিত্র, তাপস পাল, সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় এদেরকে সি বি আই কি ভুবনেশ্বর বেড়াতে নিয়ে গিয়ে ছিল। সি পি আই এম কি করে দূর্নীতি গ্রস্থ দের দল থেকে তাড়িয়ে দেয়, কিন্তু আমি দেখেছি অন্য নারদায় ঘুষ নেওয়া ব্যক্তি মেয়র হয়েছেন। আরও আছে, আপনি যেমন চোর পন্থী মিথ্যাবাদী পন্থী চিটিংবাজ বাজ পন্থীদের প্রচার করার দায়িত্ব নিয়েছেন। আমিও আমার প্রিয় দলের হয়ে একটু শেয়ার করি ঘটনা গুলো বা অন্যের করা পোস্ট গুলো। কারণ আমি জানি বাম নেতা মন্ত্রী দের জেলে ভরবে বলে অনেক গুলো কমিশন গঠন করা হয়েছিল 2011 সালে ক্ষমতায় এসেই সিঙ্গুর নন্দীগ্রাম জ্ঞানেশ্বরী দূর্ঘটনার সি বি আই তদন্ত আরও অনেক কিছু নিয়েই তদন্ত তা তে নাকি বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য থেকে শুরু করে সকলের জেল অনিবার্য, কিন্তু দূর্ভাগ্য এত গুলো বছর কেটে গেছে কেউ জেলে যান নি। উল্টে শাসক দলের অনেক নেতা মন্ত্রী জেল খেটে এসেছে, অনেকেই জেল খাটার ভয়ে বি জে পি তে গিয়ে ভিরেছে।বাঙালির তথা বাংলার ইতিহাসে একটা লজ্জার অধ্যায় বাঙালি চোর অথচ বাঙালির দীর্ঘ ইতিহাস ঘেঁটে দেখতে পারেন স্বাধীনতার পর থেকে যত মন্ত্রী এসেছে তারা কেউ চুরির দায়ে জেল গেছে কিনা! আপনি চোর পন্থা অবলম্বন করতে পারেন জানেন নিশ্চয়ই বাংলায় একটা প্রবাদ আছে চোরের দলে থাকলেই সে চোর। তবে এটাও ঠিক বামপন্থীরা আমাকে প্রচার করার দায়িত্ব দেয়নি, আমি সমর্থন করি এবং জানি বামেদের বিজ্ঞাপন টিভিতে দেখানোর জন্য কোন শিল্পপতি টাকা দেয় না, আর বামেরা নেন না। কোন টিভি চ্যানেলে দেখেছেন এত জন গনের রান্না ঘর চলছে লকডাউন ঘোষণার পর থেকেই একবারও দেখিয়েছে না। আমফানে ক্ষতিগ্রস্থ মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে বামপন্থীরা প্রতি নিয়ত বিভিন্ন রাজ্যের বসবাস কারি এই রাজ্যের শ্রমিক দের যথা সাধ্য সাহায্য করে যাচ্ছে বামপন্থীরা এক ঝলক দেখিয়েছে এই সব মিডিয়া না। কারণ একটাই টাকা বিভিন্ন ভাবে টাকা পায় এই সব টিভি চ্যানেল গুলো বিজ্ঞাপন দিয়ে হোক আর অন্য ভাবে হোক এদের কিনে রেখেছে দুটি দল এক কেন্দ্রীয় শাসক দল আর রাজ্যের শাসক দল যত খারাপ হয়ে যাক সেটা কে রং চড়িয়ে দেখাচ্ছে সারাদিন। বামেদের মানুষের কাছে সাহায্য তুলে যে টুকু টাকা আসছে তাও তো দূর্গত মানুষ কে সাহায্য করতে চলে যাচ্ছে। সাধারণ মানুষের সাহায্য ছাড়া এরা চলতে পারে না। আমি স্বেচ্ছায় কেবল বামপন্থী মতাদর্শে বিশ্বাস করি বলে একটু পোস্ট গুলো শেয়ার করি। যা মানুষের কাছে পৌঁছে গেল। আপনার মতো চোরের সমর্থন কারি মানুষের ভালো নাও লাগতে পারে। তবে কমেন্ট করতে আমি বারণ করছি না করুন ভাষা ঠিক করে শিক্ষিত মানুষ অশিক্ষিতের মত ভাষা ব্যবহার করছেন। তবে এটাও ঠিক যে দল কে আপনি সমর্থন করেন ঐ দলের কালচার টাই ঐ রকম। শেষে বলি ভালো থাকুন আর চোরে দের সমর্থন করে যান। নিজে চুরির বা তোলার ভাগ না নিলেই হবে। তবে ঐ যে 75 % আর 25% না হলে ভাইপোরা বাঁচে কি করে বলুন। সুস্থ থাকুন ভালো থাকবেন কেমন।
দেখুন ভদ্রলোক কেমন কুৎসিত ভাষা প্রয়োগ করেছেন। এনাকে ভদ্রলোক বলা যাবে! উনি কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মী ছিলেন নিশ্চয়ই জানি না কোন বিভাগের কর্মী নিশ্চয়ই ঘুষ নিতেন না হলে ঘুষ পন্থী হবেন কি করে? আর উনি যে দলের হয়ে প্রচারের দায়িত্ব নিয়েছেন তাতে ওনার কাছে এর থেকে ভদ্র ভাষা আশা করা যায়। সারদা সহ চিট ফান্ডের টাকার বা কাট মানির নিশ্চয়ই ভাগ পান।যা হোকআরেকটা পোস্ট দেখুন,
লেখার ভাষা দেখুন, এর পরেও এনাকে বলবেন সুস্থ মানুষ, যে সামাজিক জীব, জানি না কে কী ভাবে এই ভদ্রলোক কে গ্রহণ করছেন। আমি দেখেছি এনার পোস্টে অনেকেই কমেন্ট করেছেন। আজ হঠাৎ দেখি ইনি আমার শেয়ার করা বামপন্থীদের পক্ষের পোস্ট। যেখানে আমার স্ট্যাটাসে ঢুকে উনি কমেন্ট করতে আরম্ভ করে দিয়েছেন। কমেন্ট করছেন আমার কোন আপত্তি নেই, কিন্তু ভদ্রলোকের ভাষায় নয়। আমি কারো কমেন্টের উত্তর এই ব্লগের মাধ্যমে দিই, তাই লিখতে বসেছি।
আমার পোস্টের পর উনি স্ট্যাটাসে কমেন্ট করেছেন। কোথাও লিখেছেন ফেক ভিডিও কোথাও লিখেছেন জেলে বন্দি হয়েছেন। লক্ষণ শেঠ, সুশান্ত ঘোষ আবার কোথাও লিখেছেন রামের দল ভামে যাচ্ছে। বামেদের প্রতি ওনার প্রচণ্ড ঘৃণা এটা বোঝা যাচ্ছে, ভালো করে প্রচার করুন দিদির হয়ে কেউ আপনাকে বাধা দেয়নি। অপরের পোস্টে এসে ফালতু মন্তব্য না করা ভালো। আপনি তো শিক্ষিত কেন্দ্র সরকারের চাকরি করেছেন। আপনি যাদের নাম করেছেন এক জন এখন অন্য দলে, আর এক জনের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের প্রমাণ হয়নি পুলিশ চারসিট দাখিল করতে পারে নি। এবার আমি বলি মদন মিত্র, তাপস পাল, সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় এদেরকে সি বি আই কি ভুবনেশ্বর বেড়াতে নিয়ে গিয়ে ছিল। সি পি আই এম কি করে দূর্নীতি গ্রস্থ দের দল থেকে তাড়িয়ে দেয়, কিন্তু আমি দেখেছি অন্য নারদায় ঘুষ নেওয়া ব্যক্তি মেয়র হয়েছেন। আরও আছে, আপনি যেমন চোর পন্থী মিথ্যাবাদী পন্থী চিটিংবাজ বাজ পন্থীদের প্রচার করার দায়িত্ব নিয়েছেন। আমিও আমার প্রিয় দলের হয়ে একটু শেয়ার করি ঘটনা গুলো বা অন্যের করা পোস্ট গুলো। কারণ আমি জানি বাম নেতা মন্ত্রী দের জেলে ভরবে বলে অনেক গুলো কমিশন গঠন করা হয়েছিল 2011 সালে ক্ষমতায় এসেই সিঙ্গুর নন্দীগ্রাম জ্ঞানেশ্বরী দূর্ঘটনার সি বি আই তদন্ত আরও অনেক কিছু নিয়েই তদন্ত তা তে নাকি বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য থেকে শুরু করে সকলের জেল অনিবার্য, কিন্তু দূর্ভাগ্য এত গুলো বছর কেটে গেছে কেউ জেলে যান নি। উল্টে শাসক দলের অনেক নেতা মন্ত্রী জেল খেটে এসেছে, অনেকেই জেল খাটার ভয়ে বি জে পি তে গিয়ে ভিরেছে।বাঙালির তথা বাংলার ইতিহাসে একটা লজ্জার অধ্যায় বাঙালি চোর অথচ বাঙালির দীর্ঘ ইতিহাস ঘেঁটে দেখতে পারেন স্বাধীনতার পর থেকে যত মন্ত্রী এসেছে তারা কেউ চুরির দায়ে জেল গেছে কিনা! আপনি চোর পন্থা অবলম্বন করতে পারেন জানেন নিশ্চয়ই বাংলায় একটা প্রবাদ আছে চোরের দলে থাকলেই সে চোর। তবে এটাও ঠিক বামপন্থীরা আমাকে প্রচার করার দায়িত্ব দেয়নি, আমি সমর্থন করি এবং জানি বামেদের বিজ্ঞাপন টিভিতে দেখানোর জন্য কোন শিল্পপতি টাকা দেয় না, আর বামেরা নেন না। কোন টিভি চ্যানেলে দেখেছেন এত জন গনের রান্না ঘর চলছে লকডাউন ঘোষণার পর থেকেই একবারও দেখিয়েছে না। আমফানে ক্ষতিগ্রস্থ মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে বামপন্থীরা প্রতি নিয়ত বিভিন্ন রাজ্যের বসবাস কারি এই রাজ্যের শ্রমিক দের যথা সাধ্য সাহায্য করে যাচ্ছে বামপন্থীরা এক ঝলক দেখিয়েছে এই সব মিডিয়া না। কারণ একটাই টাকা বিভিন্ন ভাবে টাকা পায় এই সব টিভি চ্যানেল গুলো বিজ্ঞাপন দিয়ে হোক আর অন্য ভাবে হোক এদের কিনে রেখেছে দুটি দল এক কেন্দ্রীয় শাসক দল আর রাজ্যের শাসক দল যত খারাপ হয়ে যাক সেটা কে রং চড়িয়ে দেখাচ্ছে সারাদিন। বামেদের মানুষের কাছে সাহায্য তুলে যে টুকু টাকা আসছে তাও তো দূর্গত মানুষ কে সাহায্য করতে চলে যাচ্ছে। সাধারণ মানুষের সাহায্য ছাড়া এরা চলতে পারে না। আমি স্বেচ্ছায় কেবল বামপন্থী মতাদর্শে বিশ্বাস করি বলে একটু পোস্ট গুলো শেয়ার করি। যা মানুষের কাছে পৌঁছে গেল। আপনার মতো চোরের সমর্থন কারি মানুষের ভালো নাও লাগতে পারে। তবে কমেন্ট করতে আমি বারণ করছি না করুন ভাষা ঠিক করে শিক্ষিত মানুষ অশিক্ষিতের মত ভাষা ব্যবহার করছেন। তবে এটাও ঠিক যে দল কে আপনি সমর্থন করেন ঐ দলের কালচার টাই ঐ রকম। শেষে বলি ভালো থাকুন আর চোরে দের সমর্থন করে যান। নিজে চুরির বা তোলার ভাগ না নিলেই হবে। তবে ঐ যে 75 % আর 25% না হলে ভাইপোরা বাঁচে কি করে বলুন। সুস্থ থাকুন ভালো থাকবেন কেমন।
No comments:
Post a Comment