আগে লিখি ২০১১ সালের এপ্রিল মে জুন কী ঘটেছিল। মিড ডে মিলের খরচ করার পর আসে বিশেষ করে টাকা শিক্ষকরা ধার দেনা করে খাওয়ান তার ঠিক তিন মাস বা চার মাস পরে টাকা আসে। ঐ বছর ঐ তিন মাসের চাল দেওয়া হয়নি ( সিঙ্গুর ব্লকে) আর টাকাও দেওয়া হয়নি। এখানে প্রশ্ন চাল নেই খাওয়ালেন কী করে? একদম ঠিক কথা কিন্তু এপ্রিল মাসে জানুয়ারি ফেব্রুয়ারি মার্চ মাসের চাল পৌঁছে ছিল এবং জানুয়ারি ফেব্রুয়ারি মার্চ মাসের টাকা। যা দিয়ে দোকান দারের দেনা শোধ হয়ে ছিল মার্চ পর্যন্ত। এবার যখন জুলাই মাসে এপ্রিল মে জুন মাসের চাল টাকা আসার কথা তখন সরকার বদল হয়েছে। জুলাই মাসে আর এপ্রিল মে জুন মাসের টাকা ও চাল দেওয়া হলো না। আগষ্ট মাসে জুলাই আগষ্ট মাসের চাল এলো কিন্তু টাকা নেই ওদিকে ঐ তিন মাসের টাকা বাকি চাল দেওয়া হয় নি। শিক্ষকরা বিডিও অফিসে গেলেন বিডিও এবং স্কুলের স্থানীয় প্রশাসন জবাব দিল চাল দেওয়া হয়নি খাওয়ালেন কী করে? ভাবুন এপ্রিল মাসে জানুয়ারি ফেব্রুয়ারি মার্চ মাসের চাল দেওয়া হয়েছিল। সেই চাল দিয়ে ঐ তিন মাস তারা খাওয়াল ধার দেনা করে, পরে সেই চাল ও টাকা জুলাই মাসে দেওয়ার কথা না জুলাই মাসের জুলাই ও আগষ্ট মাসের চাল গেল পরে সেপ্টেম্বর মাসের শেষে জুলাই আগষ্ট সেপ্টেম্বর মাসের টাকা দেওয়া হলো। আর ঐ দেনা শিক্ষকরা তাদের বেতন থেকে শোধ করতে বাধ্য হলো। গত সেপ্টেম্বর১৯ মাসে ঠিক পূজোর আগে মিড ডে মিল নিয়ে
ভীষণ হৈচৈ তার কারণ কোনো এক স্কুলে নুন ভাত খেতে দেওয়া হচ্ছিল। সেই কারণেই সমস্ত বিদ্যালয় দোষী সোসাল মিডিয়ায় কত রকম কথা পোষ্ট দেখতে দেখতে মনে হোত সত্যিই মিডে মিল শিক্ষক জব্দ করার প্রকল্প। এখনো আমার তাই মনে হচ্ছে, পূজোর ছুটির আগে প্রতিটি বিদ্যালয় বিডিও অফিসে মিডে মিলের হিসেবে দিয়েছে। (যে টা প্রতি মাসে দিতে হয়) সেখানে চালের হিসেবে ছিল টাকার হিসেব ছিল। আবার বিদ্যালয় খোলার পর অক্টোবর মাসের হিসেবে নভেম্বর মাসে জমা হয়েছে। সেখানেও একই হিসেবে আছে চাল নেই রান্না বন্ধ হয়ে যাবে। অনেক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তার উদ্যোগে ভ্যান রিকশা ভাড়া করে চাল যে খান থেকে আসে সেখান থেকে চাল এনে খাওয়াচ্ছে। (সিঙ্গুর ব্লকে) আজ নভেম্বর মাসের প্রায় অর্ধেক দিন পার হতে চলেছে টাকার কোনও গল্প নেই। অর্থাৎ চালও নেই আর টাকাও নেই, আবার সেই ২০১১ সালের ঘটনা ঘটবে না তো। অফিস থেকে মিড ডে মিল খাওয়ালেন কীনা তার মেসেজ চেয়ে যাচ্ছে না পাঠালে সেই শিক্ষকের অবস্থা খারাপ কিন্তু চাল টাকার দেখা নেই। সেই ব্যাপারে কোন উদ্যোগ নেই, দারুণ ব্যাপার, তাই না এখন আর কোনো মিডিয়া নেই কোন সোসাল মিডিয়া নেই। শিক্ষকদের জব্দ করতে এই একটা প্রকল্প যথেষ্ট।
ভীষণ হৈচৈ তার কারণ কোনো এক স্কুলে নুন ভাত খেতে দেওয়া হচ্ছিল। সেই কারণেই সমস্ত বিদ্যালয় দোষী সোসাল মিডিয়ায় কত রকম কথা পোষ্ট দেখতে দেখতে মনে হোত সত্যিই মিডে মিল শিক্ষক জব্দ করার প্রকল্প। এখনো আমার তাই মনে হচ্ছে, পূজোর ছুটির আগে প্রতিটি বিদ্যালয় বিডিও অফিসে মিডে মিলের হিসেবে দিয়েছে। (যে টা প্রতি মাসে দিতে হয়) সেখানে চালের হিসেবে ছিল টাকার হিসেব ছিল। আবার বিদ্যালয় খোলার পর অক্টোবর মাসের হিসেবে নভেম্বর মাসে জমা হয়েছে। সেখানেও একই হিসেবে আছে চাল নেই রান্না বন্ধ হয়ে যাবে। অনেক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তার উদ্যোগে ভ্যান রিকশা ভাড়া করে চাল যে খান থেকে আসে সেখান থেকে চাল এনে খাওয়াচ্ছে। (সিঙ্গুর ব্লকে) আজ নভেম্বর মাসের প্রায় অর্ধেক দিন পার হতে চলেছে টাকার কোনও গল্প নেই। অর্থাৎ চালও নেই আর টাকাও নেই, আবার সেই ২০১১ সালের ঘটনা ঘটবে না তো। অফিস থেকে মিড ডে মিল খাওয়ালেন কীনা তার মেসেজ চেয়ে যাচ্ছে না পাঠালে সেই শিক্ষকের অবস্থা খারাপ কিন্তু চাল টাকার দেখা নেই। সেই ব্যাপারে কোন উদ্যোগ নেই, দারুণ ব্যাপার, তাই না এখন আর কোনো মিডিয়া নেই কোন সোসাল মিডিয়া নেই। শিক্ষকদের জব্দ করতে এই একটা প্রকল্প যথেষ্ট।
No comments:
Post a Comment