বিশ্বের কয়েকটি দেশ, বিশেষ করে লাতিন আমেরিকার কয়েকটি দেশে বামপন্থীদের মানুষ আবার ফিরিয়ে এনেছে, নির্বাচনের
মাধ্যমে। ইন্দোনেশিয়া থেকে শুরু করে আমাদের পাশের দুই প্রতিবেশী দেশ ভুটান ও শ্রীলঙ্কায় দেখা যাচ্ছে লাল ঝাণ্ডার আন্দোলন। আমাদের লাখ টাকার প্রশ্ন আমরা কি আমাদের রাজ্যে লাল ঝাণ্ডা কে ফিরিয়ে আনতে পারি না! কারণ আমাদের দেশে লাল ঝাণ্ডা ক্ষমতায় আসবে কিনা জানি না, কিন্তু এই বাংলায় দীর্ঘ ৩৪ বৎসর বাম শাসন ছিল। মানুষ এই বাম শাসন কে সরিয়ে এ রকম একটা মিথ্যাবাদী ধাপ্পাবাজ চোর ডাকাত দের ক্ষমতায় নিয়ে এলো কেন? এটা এখন লাখ টাকার প্রশ্ন। কিছু আছে বলছেন সেই সময়ে বাম নেতাদের একাংশের আচার আচরণ রাজার মতো বা সামন্ত প্রভুদের মতো হয়ে গিয়েছিল। আবার অন্য আরেকটা কথা ইনি ভোটের আগে প্রতিশ্রুতি দিয়ে ছিলেন। সাধারণ ভোটার দেখে ছিল যে উনি যদি সত্যি ঐ সব প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেন, তবে বাংলার উন্নয়ন হবে। বেকার ছেলে মেয়েরা কাজ পাবে। সেই কারণেই বর্তমান শাসক দল কে মানুষ ক্ষমতায় এনে ছিল। আবার এটাও ঠিক বর্তমান সরকার গ্রামের রাস্তা ঘাট করে দিয়েছে কিছু নেতা কর্মীরা যারা তোলা তুলে টাকা খেয়ে বিভিন্ন রকম ভাবে সাধারণ মানুষের থেকে টাকা নিয়েছে।এই সব কর্মীদের বর্তমান শাসক দল প্রশয় দিয়ে যাচ্ছে। মানুষ দেখছে সারদা রোজভ্যলী আরও নানা চিট ফান্ডের টাকা এবং নারদা ঘুষ কাণ্ড ঘটে গেছে আর তাতে বর্তমান শাসক দল জড়িত তাদের অনেকে নেতা মন্ত্রী জেল খেটে এসেছে। প্রতি টি নির্বাচনের আগে সি বি আই নামক তদন্ত সংস্থা একজন না একজন কে জেলে নিয়ে যাচ্ছে। অথচ এরকম হবার কথা ছিলো না সে দিক থেকে ৩৪ বৎসর শাসন করে বাম নেতা মন্ত্রী রা এখনো জেল খাটেনি। ক্ষমতায় আসার আগে এই শাসক দল বলে ছিল বাম নেতা কর্মী এবং মন্ত্রীরা চোর এদের জেলে যেতে হবে। এগারো না বারোটা কমিশন গঠন করা হয়েছিল। নন্দীগ্রাম ও সিঙ্গুর নিয়ে সি বি আই তদন্ত করে ছিল। নন্দীগ্রাম তদন্তের রিপোর্ট জমা পরেছে দূর্ভাগ্য সেই রিপোর্টে কি আছে কারা অপরাধী তাদের শাস্তি আজও হোল না। সিঙ্গুর যে সাজানো ঘটনা সেটা আজ দিনের আলোর মতো পরিস্কার। কল কারখানা অব্যশই দরকার না হলে বেকার ছেলে মেয়েদের কাজ হবে কোথায়? বর্তমানে কিছু সি পি আই এম নেতা অবশ্যই নিজে কে পাল্টেছেন। কিছু দূর্নীতি গ্রস্ত ধান্ধা বাজ বর্তমান শাসক দলে যোগ দিয়েছেন। আর কিছু পাড়ার দাদা তথা সিপিএমের মাতবর বসে গেছেন। আর সে ভাবে পার্টির কাজ করে না। সি পি আই এম এই সব দাদার উপর নির্ভর করে চলত নতুন কাউকে এই দাদার দল তুলতে দেয় নি। আর এই সব কারণে অনেক গ্রামে সি পি আই এম কে নেতৃত্ব দেবার লোক নেই। আর এই কারণেই নিচু তলার বেশ কিছু সমর্থক যারা ভালো কর্মী হতে পারত তারা শাসকের অত্যাচারের হাত থেকে রক্ষা পেতে বি জে পি তে নাম লেখাছে। বামফ্রন্ট বা সি পি আই এম তাদের চোর তোলা বাজ হীন স্বচ্ছ দল হয়েও মানুষের সাথে মিশতে না পারার কারণে সঠিক ভাবে আন্দোলন করতে পারছে না। মানুষ ভীর করছে তাদের সভায় কিন্তু সেই মানুষের ভোট ভোট বাস্কে আনতে পারছে না। অথচ বাংলার বর্তমান অবস্থার পরিবর্তন করতে পারে একমাত্র বামফ্রন্ট। কারণ কেবল মাত্র সি পি আই এম থেকে বি জে পি তে গেছে তা নয়। বর্তমান শাসক দল থেকে অনেক নেতা মন্ত্রী ঐ বি জে পি তে নাম লিখিয়েছে। তাদের মধ্যে অনেকেই দূর্নীতি গ্রস্ত, অর্থাৎ চুরি করে সাধু সাজতে বা সি বি আই এর হাত থেকে রক্ষা পেতে তারা বি জে পি মুখী। আর সাধারণ মানুষ শাসকের অত্যাচার থেকে বাঁচতে বি জে পি মুখি। বাম মুখি কেন নয় জনতা তার জন্য অতীতে গ্রামে গ্রামে গজিয়ে ওঠা বামপন্থী দাদারা মানুষ ভাবছে যে দাদার ভয়ে বর্তমান শাসক দল কে ক্ষমতায় নিয়ে এলাম ঐ বামপন্থী দাদারা শাসক দলের নেতা হয়ে গেল। এবার বি জে পি দরকার, কিন্তু ও রা আবার বি জে পি তে। এই দিশেহারা মানুষ কে অভয় দিতে হবে বামপন্থীদের যে ঐ গ্রামের দাদার দল যেন না ফেরে দলে। আর নতুন করে যেন দাদা তৈরি না হয়। গ্রামের দাদার কথা শেষ কথা সেই সব যেন না ফিরে আসে। পশ্চিমবঙ্গের মানুষ আবার বাম দিকে ফিরে আসবে এই গুলো না হলে। সবাই ভালো থাকবেন পশ্চিমবঙ্গে আবার বামফ্রন্ট সরকার আসুক ২০২১ আবার বামপন্থীদের জয় জয়কার হোক। না হলে বেকারের চাকরি কেবল প্রতিশ্রুতি রয়ে যাবে। চাকরি হবে না নিয়োগের তালিকা পর তালিকা বেড়বে বাস্তবে রূপ নেবে না। আসুন সকলে মিলে আগামী ২০২১ অষ্টম বামফ্রন্ট সরকার তৈরি করি।
মাধ্যমে। ইন্দোনেশিয়া থেকে শুরু করে আমাদের পাশের দুই প্রতিবেশী দেশ ভুটান ও শ্রীলঙ্কায় দেখা যাচ্ছে লাল ঝাণ্ডার আন্দোলন। আমাদের লাখ টাকার প্রশ্ন আমরা কি আমাদের রাজ্যে লাল ঝাণ্ডা কে ফিরিয়ে আনতে পারি না! কারণ আমাদের দেশে লাল ঝাণ্ডা ক্ষমতায় আসবে কিনা জানি না, কিন্তু এই বাংলায় দীর্ঘ ৩৪ বৎসর বাম শাসন ছিল। মানুষ এই বাম শাসন কে সরিয়ে এ রকম একটা মিথ্যাবাদী ধাপ্পাবাজ চোর ডাকাত দের ক্ষমতায় নিয়ে এলো কেন? এটা এখন লাখ টাকার প্রশ্ন। কিছু আছে বলছেন সেই সময়ে বাম নেতাদের একাংশের আচার আচরণ রাজার মতো বা সামন্ত প্রভুদের মতো হয়ে গিয়েছিল। আবার অন্য আরেকটা কথা ইনি ভোটের আগে প্রতিশ্রুতি দিয়ে ছিলেন। সাধারণ ভোটার দেখে ছিল যে উনি যদি সত্যি ঐ সব প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেন, তবে বাংলার উন্নয়ন হবে। বেকার ছেলে মেয়েরা কাজ পাবে। সেই কারণেই বর্তমান শাসক দল কে মানুষ ক্ষমতায় এনে ছিল। আবার এটাও ঠিক বর্তমান সরকার গ্রামের রাস্তা ঘাট করে দিয়েছে কিছু নেতা কর্মীরা যারা তোলা তুলে টাকা খেয়ে বিভিন্ন রকম ভাবে সাধারণ মানুষের থেকে টাকা নিয়েছে।এই সব কর্মীদের বর্তমান শাসক দল প্রশয় দিয়ে যাচ্ছে। মানুষ দেখছে সারদা রোজভ্যলী আরও নানা চিট ফান্ডের টাকা এবং নারদা ঘুষ কাণ্ড ঘটে গেছে আর তাতে বর্তমান শাসক দল জড়িত তাদের অনেকে নেতা মন্ত্রী জেল খেটে এসেছে। প্রতি টি নির্বাচনের আগে সি বি আই নামক তদন্ত সংস্থা একজন না একজন কে জেলে নিয়ে যাচ্ছে। অথচ এরকম হবার কথা ছিলো না সে দিক থেকে ৩৪ বৎসর শাসন করে বাম নেতা মন্ত্রী রা এখনো জেল খাটেনি। ক্ষমতায় আসার আগে এই শাসক দল বলে ছিল বাম নেতা কর্মী এবং মন্ত্রীরা চোর এদের জেলে যেতে হবে। এগারো না বারোটা কমিশন গঠন করা হয়েছিল। নন্দীগ্রাম ও সিঙ্গুর নিয়ে সি বি আই তদন্ত করে ছিল। নন্দীগ্রাম তদন্তের রিপোর্ট জমা পরেছে দূর্ভাগ্য সেই রিপোর্টে কি আছে কারা অপরাধী তাদের শাস্তি আজও হোল না। সিঙ্গুর যে সাজানো ঘটনা সেটা আজ দিনের আলোর মতো পরিস্কার। কল কারখানা অব্যশই দরকার না হলে বেকার ছেলে মেয়েদের কাজ হবে কোথায়? বর্তমানে কিছু সি পি আই এম নেতা অবশ্যই নিজে কে পাল্টেছেন। কিছু দূর্নীতি গ্রস্ত ধান্ধা বাজ বর্তমান শাসক দলে যোগ দিয়েছেন। আর কিছু পাড়ার দাদা তথা সিপিএমের মাতবর বসে গেছেন। আর সে ভাবে পার্টির কাজ করে না। সি পি আই এম এই সব দাদার উপর নির্ভর করে চলত নতুন কাউকে এই দাদার দল তুলতে দেয় নি। আর এই সব কারণে অনেক গ্রামে সি পি আই এম কে নেতৃত্ব দেবার লোক নেই। আর এই কারণেই নিচু তলার বেশ কিছু সমর্থক যারা ভালো কর্মী হতে পারত তারা শাসকের অত্যাচারের হাত থেকে রক্ষা পেতে বি জে পি তে নাম লেখাছে। বামফ্রন্ট বা সি পি আই এম তাদের চোর তোলা বাজ হীন স্বচ্ছ দল হয়েও মানুষের সাথে মিশতে না পারার কারণে সঠিক ভাবে আন্দোলন করতে পারছে না। মানুষ ভীর করছে তাদের সভায় কিন্তু সেই মানুষের ভোট ভোট বাস্কে আনতে পারছে না। অথচ বাংলার বর্তমান অবস্থার পরিবর্তন করতে পারে একমাত্র বামফ্রন্ট। কারণ কেবল মাত্র সি পি আই এম থেকে বি জে পি তে গেছে তা নয়। বর্তমান শাসক দল থেকে অনেক নেতা মন্ত্রী ঐ বি জে পি তে নাম লিখিয়েছে। তাদের মধ্যে অনেকেই দূর্নীতি গ্রস্ত, অর্থাৎ চুরি করে সাধু সাজতে বা সি বি আই এর হাত থেকে রক্ষা পেতে তারা বি জে পি মুখী। আর সাধারণ মানুষ শাসকের অত্যাচার থেকে বাঁচতে বি জে পি মুখি। বাম মুখি কেন নয় জনতা তার জন্য অতীতে গ্রামে গ্রামে গজিয়ে ওঠা বামপন্থী দাদারা মানুষ ভাবছে যে দাদার ভয়ে বর্তমান শাসক দল কে ক্ষমতায় নিয়ে এলাম ঐ বামপন্থী দাদারা শাসক দলের নেতা হয়ে গেল। এবার বি জে পি দরকার, কিন্তু ও রা আবার বি জে পি তে। এই দিশেহারা মানুষ কে অভয় দিতে হবে বামপন্থীদের যে ঐ গ্রামের দাদার দল যেন না ফেরে দলে। আর নতুন করে যেন দাদা তৈরি না হয়। গ্রামের দাদার কথা শেষ কথা সেই সব যেন না ফিরে আসে। পশ্চিমবঙ্গের মানুষ আবার বাম দিকে ফিরে আসবে এই গুলো না হলে। সবাই ভালো থাকবেন পশ্চিমবঙ্গে আবার বামফ্রন্ট সরকার আসুক ২০২১ আবার বামপন্থীদের জয় জয়কার হোক। না হলে বেকারের চাকরি কেবল প্রতিশ্রুতি রয়ে যাবে। চাকরি হবে না নিয়োগের তালিকা পর তালিকা বেড়বে বাস্তবে রূপ নেবে না। আসুন সকলে মিলে আগামী ২০২১ অষ্টম বামফ্রন্ট সরকার তৈরি করি।
No comments:
Post a Comment