দেশের অর্থনীতি আজ ভেঙে পড়েছে, কয়েক বছর আগের USA তে ঠিক এই অবস্থা হয়েছিল। কেউ কেউ বলেছেন, নোট বন্দীর ফল, হলেও হতে পারে আমি ঠিক জানি না এবিষয়ে বুঝি না। এটা বুঝতে পারছি, মানুষের ক্রয় ক্ষমতা কমে গেছে, পুজোর আগে যে ভাবে মানুষ কেনা কাটা করত এই ক বছর আর করে না। মানুষের স্থায়ী আয় কমেছে, জিনিস পত্রের দাম বৃদ্ধি হচ্ছে, সেই তুলনায় সাধারণ মানুষের আয় বাড়েনি। এই কারণেই গাড়ি শিল্প, ব্যাঙ্ক, বি এস এন এল যদিও এই বই এস এন এল কে ইচ্ছাকৃত তুলে দেওয়া হলো। বেসরকারি সংস্থা গুলো কে সুযোগ করে দিতে, যেমন কেবেল টিভি চ্যানেল আগে একশ টাকা দিলেই দেখতে পেত আর এখন ডিজিটাল এর নামে প্রায় তিনশো টাকা মাসে দিতে হচ্ছে। বিদ্যুতের বিল অভিনব কায়দায় বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। অথচ বেতনের বা আয়ের অবস্থা সেই তিমিরে। আরো কিছু ছবি দিলাম দেখুন কেমন আচ্ছা দিন এনেছেন।

এর পর আছে জালিয়াত, যারা দেশের টাকা লুঠ করে নিচ্ছে প্রতিনিয়ত, আর কিছু দিন এই ভাবে চললে স্টেশনে শুয়ে থাকা আর ভিক্ষারীর সংখ্যা বাড়বে। এখনি সাধারণ মানুষের ভিক্ষারীর দশা এর পর যে কী হবে ভাবতে পারবেন না, দেশে দুর্ভিক্ষ দেখা না দিলে হয়। এখনই ৬০ থেকে ৭০ % মানুষ একবেলা কোন রকম কিছু একটা খেতে পায়। ব্যাঙ্ক লুট নিয়ে এস বি আই কী বলছে।
আর তার উপর আছে, নেতা মন্ত্রী দের জালিয়াতি, জানে একবার চুরি করলে কোনো সাজা নেই, ভোটে দাঁড়িয়ে কেবল মিথ্যে কথা বলে যেতে পারলেই হবে তবেই কোটি কোটি টাকা হজম করা যাবে। জনগণ ও তো কুত্তার জাত এক টুকরো রুটি ছুঁড়ে দিলে ল্যাজ নেড়ে পেছনে পেছনে ঘুরে বেড়াবে। যা হোক সকলে ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন, আগামীদিনে চিন্তা করে সঠিক পথ বেছে নিন।
No comments:
Post a Comment