তুমি ভাই মর আর বাঁচ এদেশের মানুষের জীবনের কোনো মূল্য নেই। নেতা মন্ত্রী আমলা, এম পি, এম, এল, এ, এদের কাছে দেশের সম্পদের মূল্য আছে। ইংরেজ রা যেমন বিনা পয়সা বেগার খাটিয়ে আমাদের দেশের সম্পদ লুট করে নিয়ে যেত নিজের দেশে। একই ভাবে আমাদের দেশের এক দল মানুষ অন্য মানুষ কে শোষণ করতে ব্রিটিশদের পা চেটে নকল স্বাধীনতা সংগ্রামী সেজে ধর্মের নামে দেশ ভাগ করে এই স্বাধীনতা নিয়ে এসেছে। বাঙালি হিন্দু জাতি কে ধ্বংস করতে বাংলা ভাগ করেছে, পাঞ্জাবী শিখ সম্প্রদায় কে ধ্বংস করতে পাঞ্জাব ভাগ করে দিয়েছে। এই নকল স্বাধীনতা সংগ্রামী ব্রিটিশের দালাল নিজের জাত ভাই যাতে ব্যবসা করে খেতে পারে তার ব্যবস্থা করে দিতে এই ভাবে স্বাধীনতা নিয়ে ছে। এখনও আমাদের দেশ ব্রিটিশ কে কর দেয়, কমনওয়েলতের সদস্য হিসেবে। সুভাষ চন্দ্র বোস কে, দেশে ঢুকতে দেওয়া হয়নি, ব্রিটিশদের সাথে মিলে তাকে যুদ্ধ অপরাধী ঘোষণা করে ছিল। আর এই ব্রিটিশদের পা চাটার দল এখন ক্ষমতায় তাদের কাছে দেশ ভক্তি মানে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করা, তাদের দেশ ভক্তি হচ্ছে, মন্দির তৈরি করা,গরু কে মাতা হিসেবে পূজো করা আর গোমাংস গোপনে বিদেশে রপ্তানি করা। এদের দেশ ভক্তি হচ্ছে, সরকারি সব কিছু বেসরকারি হাতে তুলে দেওয়া।এদের পূর্ব পুরুষ ব্রিটিশদের পা চেটে নকল জেল খেটে ( যাতে কেউ না গায়ে হাত দিতে পারে তার জন্য ব্রিটিশ কে বলে জেলে যেত।) স্বাধীনতা নিয়ে এসেছে, গর্ব কত অনশন করে স্বাধীনতা এসেছে, লবন অভিযান করে স্বাধীনতা এসেছে লবন আইন অমান্য কেন করে ছিল যাতে তার জাত ভাই রা বিনা বাধায় লবণ ব্যবসা করতে পারে। অসহযোগ বিদেশি জিনিস বয়কট সব ঐ ব্যবসায়ী দের স্বার্থে। যদি অনশনে দেশ স্বাধীন হতো, তাহলে বর্তমানে বি এস এন এলের অস্থায়ী কর্মীদের সাত মাস বেতন হয় নি তারা অনশন করছে। তাদের দীর্ঘ দিন স্থায়ী করে নি উল্টো হয়েছে, তাদের বেতন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এই সংস্থার স্থায়ী কর্মীদের অবস্থাও তথৈবচ বি এস এন এল বেসরকারি হবে না। সমগ্র টেলিকম ক্ষেত্রে বেসরকারি করা হয়েছে, বি এস এন এল কে সুযোগ না দিয়ে তাদের জাত ভাই ব্যবসায়ী কে সুযোগ করে দেওয়া একবার ঢুকেছে, সম্পূর্ণ দখলে চলে এলে তার পর এমন দাম বাড়ানো হবে লোকে বুঝতে পারবে। এখনি জিনিসের দাম বিশেষ করে মশলা পাতির দাম এতো বেড়েছ, লোকে কিনতে পারছে না। ডাল তেল চাল প্রতিটি দ্রব্যের দাম বেশি, মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে, আর এই রাজ্যে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই কর্মীদের বেতন কম, এখানের অর্থ মন্ত্রী ঐ সব ব্যবসায়ী দের এক সময়ে অর্থ নৈতিক উপদেষ্টা ছিলেন। কীভাবে শ্রমিক শোষণ করতে হবে, মানুষ কে কম বেতনে বেশি খাটিয়ে নিতে হবে, সেটা উনি ভালো জানেন।আসছে পুজো আপনি কলকাতা ছাড়া অন্য বাজার গুলোর দিকে নজর দিলে দেখবেন সত্তরের দশকে আমরা ফিরে গেছি কোনো বিক্রি নেই, খরিদ্দার নেই। গত ছয় সাত বছর আগেও কাপড়ের দোকানে এই সময় লাইন লাগতো। পশ্চিমবঙ্গের সরকারের লক্ষ হচ্ছে, এক বছরের মধ্যে একবার দান করে অর্থ নৈতিক অবস্থা চাঙ্গা করার, আরেক টা আছে বালি খাদান, কয়লা খাদান, আর রং এর ব্যবসা, ভালো ইনকাম আর এম এল এ দের বেতন বৃদ্ধি পঞ্চায়েত সদস্যের বেতন বৃদ্ধি, আমার মতে আরও করা দরকার, যেন পঞ্চায়েত কর্মীদের বেতন থেকে ওদের বেতন বেশি হয়, একদম গ্যরেন্টি দিচ্ছি তাতেও তোলা তোলা বন্ধ হবে না। যে সব শিক্ষা বন্ধু ভাই বন্ধু রাজ্যপালের কাছে গিয়ে বলছ আমাদের বেতন বাড়ানো হোক না হলে আত্মহত্যা করতে হবে। কেন্দ্রীয় সরকার ও রাজ্য সরকারের উদ্দেশ্য ঠিক তাই কিছু কর্মী কমবে। আত্মহত্যা পথ নয় এসো আমরা অন্য পথের সন্ধান করি আগামী দিনে এই রাজ্যের কোনও কর্মী কে বা চাকরি প্রার্থী কে অনশন করতে না হয়। চাকরির জন্য ঘুষ দিতে না পেরে আত্মহত্যা করতে না
হয়।
এত সবের পরেও এই সরকারের মানবিকতা আছে এরা নিজেদের আখের গোছাতে ব্যস্ত আর তার জন্য ক্ষমতা চাই, বেকার ছেলে মেয়ে অনশন করে মরুক। দেশের মানুষ ভিক্ষারী হোক না খেতে পেয়ে মরুক এদের যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা অর্থাৎ যে জমিতে জাত ভাই গন সহজে ব্যবসা করতে পারত না। সেটা দখল করার চেষ্টা, আদিবাসী দের উচ্ছেদ করতে বন ভূমি ধ্বংস করে দিতে হবে। কারণ একটাই জাত ভাই ব্যবসা করবে।
হয়।
এত সবের পরেও এই সরকারের মানবিকতা আছে এরা নিজেদের আখের গোছাতে ব্যস্ত আর তার জন্য ক্ষমতা চাই, বেকার ছেলে মেয়ে অনশন করে মরুক। দেশের মানুষ ভিক্ষারী হোক না খেতে পেয়ে মরুক এদের যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা অর্থাৎ যে জমিতে জাত ভাই গন সহজে ব্যবসা করতে পারত না। সেটা দখল করার চেষ্টা, আদিবাসী দের উচ্ছেদ করতে বন ভূমি ধ্বংস করে দিতে হবে। কারণ একটাই জাত ভাই ব্যবসা করবে।
No comments:
Post a Comment