ছবি টি অন লাইন আনন্দ বাজার পত্রিকায় থেকে নেওয়া।আজ 29/3/19 অন লাইন আনন্দ বাজার পত্রিকায় খবরটি পড়লাম, সবেতেই ভরসা তিনি এত লোক গেল এতো বলল তবু অনশনে অনঢ় থাকল আর তিনি গিয়ে প্রতিশ্রুতি দিলেন, আর কমিটির সঙ্গে আলোচনার ব্যবস্থা করে দিলেন ২৯ দিনের অনশন তুলে নিল। মানুষ নাকি এখনও তার উপর ভরসা রাখেন, একদম ঠিক কথা বলেছেন। আনন্দ বাজার পত্রিকায় এই লেখা না বেড়লে আমি অবাক হতাম। ২০১২ না ২০১৬ থেকে তালিকা ভুক্ত হয়ে আজ ২০১৯ সালে এসে চাকরি পাওয়ার জন্য অনশন করতে হচ্ছে। আনন্দ বাজার পত্রিকার সাংবাদিকদের কাছে আমার প্রশ্ন এত বছর ধরে উনি এবিষয়ে একটাও প্রতিশ্রুতি দেন নি, না সে গুলো আপনাদের মনে নেই, যখন প্রেস ক্লাবের সামনে ২৯ দিন ধরে এই অনশন চলল, এক সন্তান সম্ভবা মায়ের গর্ভস্থ সন্তান নষ্ট হয়ে গেল, তখন আপনাদের কাগজের অন লাইন বা অফ লাইন একটা কথাও লেখা হলো না, আর এখন উনি গিয়ে প্রতিশ্রুতি দিলেন আর আলোচনার ব্যবস্থা করলেন। আপনারা দেখলেন জনগণ এখনো ভরসা করে, আপনি ঠিক বলেছেন উনি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী উনার
উপর ভরসা করতে হবে, অনেক ভরসা করে মানুষ পরিবর্তন করে দিয়েছেন। উনি বলেছিলেন আমি ক্ষমতায় এসে বাম আমলে চোর গুলো কে ধরে জেলে ভরব, ৪২ টা কমিশন গঠন করা হয়েছিল। একটাও রিপোর্ট প্রকাশ করেন নি, আর একজন চোরকেও জেলে ভরতে পারেন নি, উল্টে ওনার দলের নেতা মন্ত্রী সাংসদ জেলে গেছে,উনি বলেছিলেন প্রতি বছর লক্ষ বেকারের চাকরি করে দেবেন, উল্টে এস এস সি পরীক্ষা কবে হয়েছে, আপনাদের কাছে নিশ্চয়ই তথ্য আছে। প্রাথমিক বিদ্যালয় সমূহের নিয়োগ সে তো টেট পরীক্ষার পাশ করে নি বা টেট দেয় নি এরকম অনেক ছেলে চাকরি পেয়েছে ।আবার টেট পরীক্ষার প্রশ্ন বাসের পিছন জানালা দিয়ে বাইরে পড়তে পড়তে গেছে। আমি চাই বেকার ছেলে মেয়েরা যে ভাবে হোক চাকরি পাক, তাই বলে আট লাখ দশ লাখ টাকা ঘুষ দিয়ে চাকরি, আমি জানি আপনারা এসব কথা লিখবেন না। সবশেষে আমার একটা প্রশ্ন আছে আপনাদের কাছে, আমাকে আপনার অন লাইন কাগজের মাধ্যমে একটা তথ্য দিন, কবে কবে চাকরির দাবি তে অনশন করতে হয়েছে, এই পশ্চিমবঙ্গে। ওনার প্রতিশ্রুতি তার তো শেষ নেই, আমি আশ্চর্য হয়ে যাই আপনাদের সাংবাদিকতা দেখে। এর আগেও উনি অনেক প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন কিছু কিছু রক্ষা করেছেন। সেই জন্যই যারা উনার উপর ভরসা করে মা বোন বলে সম্বোধন করতেন, প্রাণ খুলে ভরসা করতেন তাদের পরিনতি কি নিশ্চয়ই আপনি জানেন । যিনি এক সময় মা বলতেন তিনি এখন বিজেপি তে, আরেক জনের মেয়র পদ গেছে, একজন দার্জিলিং এ ঢুকতে পারে না। আর বোন বলা কিষেণ জী আর ছত্রধরের পরিনতি আপনারা জানেন।
উপর ভরসা করতে হবে, অনেক ভরসা করে মানুষ পরিবর্তন করে দিয়েছেন। উনি বলেছিলেন আমি ক্ষমতায় এসে বাম আমলে চোর গুলো কে ধরে জেলে ভরব, ৪২ টা কমিশন গঠন করা হয়েছিল। একটাও রিপোর্ট প্রকাশ করেন নি, আর একজন চোরকেও জেলে ভরতে পারেন নি, উল্টে ওনার দলের নেতা মন্ত্রী সাংসদ জেলে গেছে,উনি বলেছিলেন প্রতি বছর লক্ষ বেকারের চাকরি করে দেবেন, উল্টে এস এস সি পরীক্ষা কবে হয়েছে, আপনাদের কাছে নিশ্চয়ই তথ্য আছে। প্রাথমিক বিদ্যালয় সমূহের নিয়োগ সে তো টেট পরীক্ষার পাশ করে নি বা টেট দেয় নি এরকম অনেক ছেলে চাকরি পেয়েছে ।আবার টেট পরীক্ষার প্রশ্ন বাসের পিছন জানালা দিয়ে বাইরে পড়তে পড়তে গেছে। আমি চাই বেকার ছেলে মেয়েরা যে ভাবে হোক চাকরি পাক, তাই বলে আট লাখ দশ লাখ টাকা ঘুষ দিয়ে চাকরি, আমি জানি আপনারা এসব কথা লিখবেন না। সবশেষে আমার একটা প্রশ্ন আছে আপনাদের কাছে, আমাকে আপনার অন লাইন কাগজের মাধ্যমে একটা তথ্য দিন, কবে কবে চাকরির দাবি তে অনশন করতে হয়েছে, এই পশ্চিমবঙ্গে। ওনার প্রতিশ্রুতি তার তো শেষ নেই, আমি আশ্চর্য হয়ে যাই আপনাদের সাংবাদিকতা দেখে। এর আগেও উনি অনেক প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন কিছু কিছু রক্ষা করেছেন। সেই জন্যই যারা উনার উপর ভরসা করে মা বোন বলে সম্বোধন করতেন, প্রাণ খুলে ভরসা করতেন তাদের পরিনতি কি নিশ্চয়ই আপনি জানেন । যিনি এক সময় মা বলতেন তিনি এখন বিজেপি তে, আরেক জনের মেয়র পদ গেছে, একজন দার্জিলিং এ ঢুকতে পারে না। আর বোন বলা কিষেণ জী আর ছত্রধরের পরিনতি আপনারা জানেন।
No comments:
Post a Comment