এখন প্রশাসন অর্ডার করে, নেট বা হোয়াটস এ্যাপের মাধ্যমে। গত ১৪/২/১৯ সেই রকম একটা অর্ডার দেওয়া হয়, যে প্রতিটি বিদ্যালয়ে পঞ্চায়েত থেকে বেগুন দেওয়া হবে, কত কেজি করে সেটাও উল্লেখ ছিল। সকাল এগারোটা থেকে দেওয়া হবে, এগারোটায় পঞ্চায়েত অফিসে গিয়ে ঘুরে আসা হলো তখনও বেগুন আসেনি। আবার দুপুরে গিয়ে তিরিশ কেজি বেগুন নিয়ে আসা হলো। বেগুন এর কোনো দাম নেওয়া হবে কিনা জানি না। কারণ এর আগে আগে একবার আলু দেওয়া হয়েছিল, প্রথম বলা হয়েছিল আলুর কোনো দাম লাগবে না, কিন্তু পরে পাঁচ টাকা কিলো দরে মিড ডে মিলের পয়সা থেকে কেটে নেওয়া হয়েছিল। বাজারে ঐ আলু তখন তিন টাকা কিলো এটা ষোলো সালের ঘটনা, আর এবার বেগুন দেওয়া , বাজারে চার থেকে পাঁচ টাকা কিলো, জানি না কত টাকা কাটা হবে¡
অত বেগুন এক সঙ্গে রান্না করা যাবে না। আবার শুধু বেগুন রান্না করা যাবে , তাহলে গত শনিবার ১৮/২/১৯ বেগুন ভাজা আর খিচুড়ি খাওয়ানো হলো।
উৎসব শুরু হয়েছে, এটাও একটা উৎসব, বেগুন উৎসব ।
অত বেগুন এক সঙ্গে রান্না করা যাবে না। আবার শুধু বেগুন রান্না করা যাবে , তাহলে গত শনিবার ১৮/২/১৯ বেগুন ভাজা আর খিচুড়ি খাওয়ানো হলো।
উৎসব শুরু হয়েছে, এটাও একটা উৎসব, বেগুন উৎসব ।
No comments:
Post a Comment