হুঁ হুঁ আমি পি কে।

 আমি পি কে আর এস এস আমাকে পাঠিয়েছ পশ্চিমবঙ্গে বাঙালি কে ধ্বংস করার জন্য। কোটি কোটি টাকা নিয়ে আমি ভোট কুশলী, নিয়োগ করি ফেক অফিসার, প্রয়োজনে তারা পাল্টে দেন ই ভি এম।কারণ আমি যে দলের থেকে টাকা নিয়েছি তাকে তো জেতাতে হবে । তোমরা যে যাই কর আমার কিছু করতে পারবে না। আমি কোটি কোটি টাকা নিয়েছি কি এমনি এমনি, যেমন করে হোক জেতাতে হবেই। সে দাঙ্গা হোক ফেক পুলিশ হোক, ফেক অফিসার হোক, ই ভি এম বা ব্যালট বাক্স পাল্টে হোক যেমন করে হোক টাকা দেওয়া দল কে জেতাতে হবে।টাকার কাছে ভারতের গনতন্ত্র আজ বিক্রি হয়ে গেছে। কারণ বর্তমান ফলাফল দেখে মনে হচ্ছে, মানুষ বিশেষ করে গরীব খেটে খাওয়া মানুষ টাকার কাছে বড়ো অসহায়। টাকা দিয়ে ভোট কুশলী পুষে তার কথা মত ফেক অফিসার ফেক গননা কারি, ফেক পুলিশ ফেক ভোটার ফেক প্রার্থী এজেন্ট, আরো কত রকমের কায়দা করে EVM পাল্টিয়ে দিয়ে প্রার্থী কে অর্থাৎ টাকা নেওয়া দলের প্রার্থী কে জেতাতে হবে না হলে কিসের কুশলী। যে দল টাকা দেবে সেই দল জিতবে। আমাদের দেশে আগে এই বিষয়টা ছিল না। পি কে নামক এক জালিয়াত এসে প্রথম বিজেপির থেকে কোটি কোটি টাকা নিয়ে তাকে ক্ষমতায় নিয়ে এলো সেটা দেখে বিজেপির মাদার সংগঠন আর আর এই রাজ্যের শাসক দল কে জেতাতে ওকে ভাড়ায় পাঠাল এখন উনি দুটো দলের থেকেই টাকা নিয়ে খেলা দেখাচ্ছেন। দেশ দেশের খেটে খাওয়া গরীব মানুষ উচ্ছন্নে যাক না খেয়ে মরুক নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্রের এবং জীবন দায়ি ওষুধের দাম বাড়ুক ওসব থোরাই কেয়ার দেশের সম্পদ কয়েক জন কোটি পতি কে ব্যাঙ্ক ঋণ নিয়ে কিনতে সাহায্য করা আবার সেই ঋন মুকুব করে দেওয়া ।জনগনের ঘাড় মুড়িয়ে তা তোলা এসব যা পি কের কি আসে যায় উনি কোটি কোটি টাকা নিয়েছেন। ভারতের গনতন্ত্র উচ্ছন্নে যাক। 

EVM নিয়ে ছেলে খেলা।

 PK আর EVM যতদিন ভারত থেকে না যাবে ততদিন ভারতে আর গনতন্ত্র ফিরবে না। কারণ আজ 4/6/24 লোকসভার রেজাল্ট সেটাই বলছে। চোর ডাকাতের জয় জয়কার । এটা একমাত্র EVM কারচুপি করে সম্ভব আমার মনে হয়, ভোট হয়ে যাবার পর বিধানসভা অনুযায়ী যে অতিরিক্ত EVM আসে সেগুলোতে আগে থেকেই রেডি করা আছে, যেই 17C জমা পড়ল সাথে সাথে ঐ 17 C মিলিয়ে ভোট দান শুরু হয় না হলে এরকম রেজাল্ট হওয়া সম্ভব নয়। PK কে ধরলেই আসল সত্য বেড়িয়ে আসবে।