বুঝতে পারছেন ছবি টি ফেসবুক থেকে নেওয়া, সি পি আই এম প্রকাশ করেছে, এটা মিথ্যা হতে পারে। আবার এটা যদি মিথ্যা হয় তাহলে নবান্ন থেকে মিথ্যা কথা বলা হয়েছে। যে ভাবে বুথে বুথে সদস্য গন বিদ্যালয়ের চাবি নেওয়ার জন্য বিভিন্ন ভাবে ঝাঁপিয়ে পড়েছে তাতে কিছুটা হলেও সত্য হতে পারে। আবার এটাও ভাবার বিষয়, যে খানে সরকারের টাকা নেই, আমফান বা উম্ফুন দূর্গতদের সাহায্য করতে পারে না। সেখানে দাঁড়িয়ে এত টাকা খরচ, তবে যা রটে তার কিছু তো বটে, এখানে একটা কোটেশন বা হোয়টস এ্যপ ম্যাসেজ দিই,
দেখুন এখানে 1লা জুন একজন শিক্ষিক তার উর্ধতন অফিসার কে জিজ্ঞেস করছেন, সে কি চাবি গ্রামের সদস্য মানে পঞ্চায়েতের নির্বাচিত সদস্য কে দিতে পারে??? চাবি দেবার অর্ডার বা আদেশ কে দেবে? সত্যি তো সরকার আদেশ দিলেই ভালো হয়, কিন্তু ঐ অফিসার কোন উত্তর দেন নি এখানে, হয় তো ফোনে কিছু বলে থাকতে পারে আমার জানা নেই। আমার তো মনে হয় কিছু কিছু সরকারি অফিসার জড়িত এই টাকার ব্যপারে জানেন, না হলে কথায় কথায় নির্বাচিত সদস্য বলেন তাকে বি ডি ও চাবির জন্য ঘন ঘন ফোন করে চলেছেন। অথচ বিডিও অফিসের ফোন নম্বর তার কাছে নেই, কেমন আশ্চর্য লাগে তাই না! তবে কিছু কিছু বুথের মানুষ মনে হয় জানেন এই টাকার ব্যপারে সেই জন্যই কোয়ারেন্টাইন সেন্টার করতে বাধা দিয়েছেন। আবার ঘিঞ্জি বসতি পূর্ণ এলাকায় এই বিদ্যালয় হলেও অনেকেই বাধা দিয়েছেন। অনেক জায়গায় বাধা মানা হচ্ছে, অনেক জায়গায় নয়। যাহোক এটা যেন সত্যি না হয়, আর সত্য হলে যাদের জন্য সরকার এই টাকা খরচ করছেন তারা যেন ভালো থাকে সুস্থ থাকে। তিন হাজার, তিন লক্ষ আর তিন কোটি হোক যে টাকা সরকার খরচ করছে যাদের জন্য এই খরচ তারা ভালো থাকুক। সবশেষে সরকারের এই মহৎ উদ্দেশ্য কে সাধু বাদ জানাই।
দেখুন এখানে 1লা জুন একজন শিক্ষিক তার উর্ধতন অফিসার কে জিজ্ঞেস করছেন, সে কি চাবি গ্রামের সদস্য মানে পঞ্চায়েতের নির্বাচিত সদস্য কে দিতে পারে??? চাবি দেবার অর্ডার বা আদেশ কে দেবে? সত্যি তো সরকার আদেশ দিলেই ভালো হয়, কিন্তু ঐ অফিসার কোন উত্তর দেন নি এখানে, হয় তো ফোনে কিছু বলে থাকতে পারে আমার জানা নেই। আমার তো মনে হয় কিছু কিছু সরকারি অফিসার জড়িত এই টাকার ব্যপারে জানেন, না হলে কথায় কথায় নির্বাচিত সদস্য বলেন তাকে বি ডি ও চাবির জন্য ঘন ঘন ফোন করে চলেছেন। অথচ বিডিও অফিসের ফোন নম্বর তার কাছে নেই, কেমন আশ্চর্য লাগে তাই না! তবে কিছু কিছু বুথের মানুষ মনে হয় জানেন এই টাকার ব্যপারে সেই জন্যই কোয়ারেন্টাইন সেন্টার করতে বাধা দিয়েছেন। আবার ঘিঞ্জি বসতি পূর্ণ এলাকায় এই বিদ্যালয় হলেও অনেকেই বাধা দিয়েছেন। অনেক জায়গায় বাধা মানা হচ্ছে, অনেক জায়গায় নয়। যাহোক এটা যেন সত্যি না হয়, আর সত্য হলে যাদের জন্য সরকার এই টাকা খরচ করছেন তারা যেন ভালো থাকে সুস্থ থাকে। তিন হাজার, তিন লক্ষ আর তিন কোটি হোক যে টাকা সরকার খরচ করছে যাদের জন্য এই খরচ তারা ভালো থাকুক। সবশেষে সরকারের এই মহৎ উদ্দেশ্য কে সাধু বাদ জানাই।
No comments:
Post a Comment