Anulekhon.blogspot.com

Wednesday, 9 October 2019

নিন্দার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি।

সত্যিই দিদির রাজত্বে সুস্থ ভাবে বেঁচে থাকা দায়। কারণ পুলিশ প্রশাসন এখন দলের গোলাম, দিদি নিজে গুণ্ডা কন্ট্রোল করেন। যত চোর বাটপার গুণ্ডা খুনি সব এক জায়গায় এসে একটা দল গঠন করে সরকার চালাছে। এদের বিরুদ্ধে কিছু বলা যাবে না। নিজের দাবী আদায়ের আন্দোলন করা যাবে না। কারণ উনি এতো দিচ্ছেন মানুষ নিয়ে যোগাতে পারছে না। প্রতিবাদ করা যাবে না, তাহলেই পৃথিবীর বুক থেকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া হবে। মুর্শিদাবাদ জেলার জিয়াগঞ্জে এই শিক্ষক পরিবার টি কি অপরাধ করে ছিল। যে তাদের নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া হলো। এটা একটা সরকার চলছে না অন্য কিছু।যেখানে সাধারণ মানুষের কোন নিরাপত্তা নেই, বিরোধী কথা বললেই তাকে গন পিটুনি, আন্দোলন করলে পুলিশের পিটুনি মিথ্যে কেস সাজানো আর কত দিন চলবে এসব। মানুষ কে ভোট দিতে না দিয়ে জোর করে ক্ষমতা দখল করে মানুষের উপর নিত্য অত্যাচার, সরকারি কর্মীদের সে তো হাতে না মেরে ভাতে মারা হচ্ছে। বিভিন্ন ভাবে বঞ্চনার শিকার তারা। বাজারের জিনিসের দাম বাড়ছে অথচ মানুষের হাতে টাকা খরচ করার জন্য টাকা নেই। আর এসবের প্রতিবাদ বা কোনো বিরোধী কথা বললেই তার কপালে কি আছে কেউ জানে না। সে সরকার পক্ষের লোক হলেও ছাড় নেই। বিরোধী দল হলে কথাই নেই। জানি না আর কত দিন এসব দেখতে হবে। আসলে সঠিক অপরাধী দের ছেড়ে কিছু মিথ্যে মামলা দিয়ে কিছু নিরপরাধ মানুষ কে শাস্তি দেওয়ার ব্যবস্থা অনেক দিন চালু আছে এই রাজ্যে সেই কারণেই দিন দিন বাড়ছে অপরাধের সংখ্যা। যে বা যারা অপরাধ করছে তারা বুক ফুলিয়ে ঘুরছে আর নিরাপদ মানুষ জেল থেকে এসে বিনা অপরাধে জেল খেটে ছি এবার সত্যি অপরাধ করে জেলে যাব। এভাবে চলতে থাকলে এক দিন এই বাংলায় অর্ধেক মানুষ অপরাধী হয়ে যাবে। জানি না সরকারের বা প্রশাসন কেন সঠিক অপরাধীদের আড়ালে রাখে। বাংলা সোনার বাংলা করতে পরিবর্তন করে ছিল মানুষ আজ শ্মশানের বাংলায় পরিনত হয়েছে। নিরাপত্তা বাহিনী নিয়ে ঘোরা বিধায়ক কাউন্সিলর তারা যদি গন পিটুনি আর গুণ্ডা দ্বারা আক্রান্ত হন তাহলে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা কোথায়? 

No comments:

Post a Comment

বাঙালি ও বর্তমান ভারত।

 (ছবিটি নেট থেকে নেওয়া, একটি স্ক্রিনশট।) স্বাধীনতার পূর্বে ভারত কীরকম ছিল, ১৯৪৭ সালে ভাগ হওয়ার পর কেমন হয়েছে। কেন ভারত ভাগ করা হয়েছিল সে ...