(ছবি টি ডেইলি হান্ট নিউজ ওয়েব সাইট থেকে নেওয়া)
ছবি টি ওড়িশার একটি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ছাত্র দের। যেখানে জুনিয়র ছাত্র দের কে সিনিয়র ছাত্রের দল ragging করছে, থ্রি ইডিটিয়ে সিনেমায় দেখানো কায়দায় "দফা কবুল কর জাঁহাপনা"। এসব দেখে শুনে আমার মনে হয় আমরা এখনও অসভ্য রয়ে গিয়েছি। সভ্যতা কাকে বলে, ছাত্র ছাত্রীদের সে শিক্ষা হয় নি। কথায় আছে শিক্ষা শুরু হয় বাড়ি থেকে, বাড়ির লোকজন আত্মীয় স্বজনের কাছে শৈশব থেকে কৈশোর পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের সামাজিক শিক্ষা লাভ করে ছাত্র ছাত্রী, তাদের ভাষা বংশ পরিচয় ফুটে ওঠে ঐ পারিবারিক শিক্ষার মাধ্যমে। ওড়িশার এই ছাত্রের দল যারা জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ারিং শিখতে গেছে, তাদের পারিবারিক শিক্ষা কি বলে অপর কে শারীরিক মানসিক ভাবে চূড়ান্ত নির্যাতন করা। ছোট ছোট ragging সারা দেশে সমস্ত কলেজে ছাত্র ছাত্রীদের সিনিয়র ছাত্র ছাত্রীরা করে থাকে। অনেক সময় অনেক ছাত্র ছাত্রী সহ্য করতে না পেরে পড়াশোনা ছেড়ে চলে আসে, বা আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে বাধ্য হয়। এসব উদাহরন অনেক আছে, যে সব ছেলে মেয়ে এসব করে আমার মনে হয় না তারা উচ্চ বংশের তাদের পরিবারের সেই শিক্ষা দেওয়া হয় নি যে অপর মানুষ কে সণ্মান করতে হয়। আমরা প্রত্যেকে মানুষ এসব এখন সোসাল মিডিয়ার দৌলতে গোটা দেশে গোটা বিশ্বের মানুষ দেখে, তাহলে দেশে ও বিশ্বে মানুষের কাছে, ভারতীয় হিসেবে কি পরিচয় দিচ্ছি আমরা বাঙালি জাতি তো গত ২০০৯ নয় সাল থেকে উচ্ছন্নে চলে গেছে, কারখানা তাড়িয়ে কাজ হারিয়ে অন্য রাজ্য থেকে ফিরে আসে, বিশেষ করে সিঙ্গুরের বাসিন্দা কোন ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করা ছাত্র ছাত্রীদের অন্য কোন রাজ্যে কাজ করতে দেওয়া হয় না। কারণ ব্রিটিশ আমলে যারা ঘুষ খেয়ে বিপ্লবী দের ধরিয়ে দিত তাদের বংশধর রা আজ ক্ষমতায়।সারদা নারদা রোজভ্যালীর টাকা এম পি এস গ্রীনারি ইত্যাদির চিটফাণ্ডের টাকা খেয়ে তোলা তুলে মন্ত্রী থাকাকালীন অবস্থায় জেল যায়। মন্ত্রী সাংসদ সবাই জেলে যাচ্ছে, আর মিথ্যে কথার শেষ নেই, বাঙালি আজ ভিক্ষারী কখন দু টাকা কিলো চাল দেবে সরকার পাঁচ শো টাকা বছরের শেষে দেবে সেই আশায় বসে থাকে। আমি অন্তত ভাবতাম অন্য রাজ্যে কলেজে কলেজে ছাত্র ragging হয় না।আজ এসব দেখে মনে হচ্ছে ব্রিটিশ বা ইংরেজ জাতি আমাদের ব্লাডি ইন্ডিয়ান, সন অফ বীচ, অসভ্য কালা আদমী বলে গালাগাল করত। সত্যিই আমরা সভ্য হতে পারিনি। আমরা সারা বিশ্বে আজও অসভ্য জাতি হিসেবে রয়ে গেলাম। কারণ আমরা আমাদের ছেলে মেয়েদের কি শিক্ষা দিচ্ছি, অপর মানুষ কে ছোট করার জন্য অপমান করার জন্য শিক্ষা দিচ্ছি।
ছবি টি ওড়িশার একটি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ছাত্র দের। যেখানে জুনিয়র ছাত্র দের কে সিনিয়র ছাত্রের দল ragging করছে, থ্রি ইডিটিয়ে সিনেমায় দেখানো কায়দায় "দফা কবুল কর জাঁহাপনা"। এসব দেখে শুনে আমার মনে হয় আমরা এখনও অসভ্য রয়ে গিয়েছি। সভ্যতা কাকে বলে, ছাত্র ছাত্রীদের সে শিক্ষা হয় নি। কথায় আছে শিক্ষা শুরু হয় বাড়ি থেকে, বাড়ির লোকজন আত্মীয় স্বজনের কাছে শৈশব থেকে কৈশোর পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের সামাজিক শিক্ষা লাভ করে ছাত্র ছাত্রী, তাদের ভাষা বংশ পরিচয় ফুটে ওঠে ঐ পারিবারিক শিক্ষার মাধ্যমে। ওড়িশার এই ছাত্রের দল যারা জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ারিং শিখতে গেছে, তাদের পারিবারিক শিক্ষা কি বলে অপর কে শারীরিক মানসিক ভাবে চূড়ান্ত নির্যাতন করা। ছোট ছোট ragging সারা দেশে সমস্ত কলেজে ছাত্র ছাত্রীদের সিনিয়র ছাত্র ছাত্রীরা করে থাকে। অনেক সময় অনেক ছাত্র ছাত্রী সহ্য করতে না পেরে পড়াশোনা ছেড়ে চলে আসে, বা আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে বাধ্য হয়। এসব উদাহরন অনেক আছে, যে সব ছেলে মেয়ে এসব করে আমার মনে হয় না তারা উচ্চ বংশের তাদের পরিবারের সেই শিক্ষা দেওয়া হয় নি যে অপর মানুষ কে সণ্মান করতে হয়। আমরা প্রত্যেকে মানুষ এসব এখন সোসাল মিডিয়ার দৌলতে গোটা দেশে গোটা বিশ্বের মানুষ দেখে, তাহলে দেশে ও বিশ্বে মানুষের কাছে, ভারতীয় হিসেবে কি পরিচয় দিচ্ছি আমরা বাঙালি জাতি তো গত ২০০৯ নয় সাল থেকে উচ্ছন্নে চলে গেছে, কারখানা তাড়িয়ে কাজ হারিয়ে অন্য রাজ্য থেকে ফিরে আসে, বিশেষ করে সিঙ্গুরের বাসিন্দা কোন ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করা ছাত্র ছাত্রীদের অন্য কোন রাজ্যে কাজ করতে দেওয়া হয় না। কারণ ব্রিটিশ আমলে যারা ঘুষ খেয়ে বিপ্লবী দের ধরিয়ে দিত তাদের বংশধর রা আজ ক্ষমতায়।সারদা নারদা রোজভ্যালীর টাকা এম পি এস গ্রীনারি ইত্যাদির চিটফাণ্ডের টাকা খেয়ে তোলা তুলে মন্ত্রী থাকাকালীন অবস্থায় জেল যায়। মন্ত্রী সাংসদ সবাই জেলে যাচ্ছে, আর মিথ্যে কথার শেষ নেই, বাঙালি আজ ভিক্ষারী কখন দু টাকা কিলো চাল দেবে সরকার পাঁচ শো টাকা বছরের শেষে দেবে সেই আশায় বসে থাকে। আমি অন্তত ভাবতাম অন্য রাজ্যে কলেজে কলেজে ছাত্র ragging হয় না।আজ এসব দেখে মনে হচ্ছে ব্রিটিশ বা ইংরেজ জাতি আমাদের ব্লাডি ইন্ডিয়ান, সন অফ বীচ, অসভ্য কালা আদমী বলে গালাগাল করত। সত্যিই আমরা সভ্য হতে পারিনি। আমরা সারা বিশ্বে আজও অসভ্য জাতি হিসেবে রয়ে গেলাম। কারণ আমরা আমাদের ছেলে মেয়েদের কি শিক্ষা দিচ্ছি, অপর মানুষ কে ছোট করার জন্য অপমান করার জন্য শিক্ষা দিচ্ছি।
No comments:
Post a Comment