জয় শ্রী রাম, বলা কি নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে? কারণ আমি দেখছি গাড়িতে বাসে একজন আরেকজনকে বলছেন, জয় শ্রী রাম /জয় শ্রী কৃষ্ণ /জয় দুর্গা এ গুলো কে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছেন এবং কবে থেকে? এই সব শব্দবন্ধ কি কোন রাজনৈতিক দলের নিজস্ব কথা বা শ্লোগান হতে পারে, যদিও হয় তা বলে পুলিশ তাদের গ্রেফতার করবে কেন? কাল একটি অনলাইন খবরের ভিডিও ফুটেজ দেখলাম জয় শ্রী রাম বলার জন্য পুলিশ এক ব্যক্তি কে চড় মারছে। এ সব দেখে আমার ইতিহাসের সেই সব দিনের কথা মনে পড়ে যাচ্ছে। ব্রিটিশ সরকার বন্দেমাতরম গান নিষিদ্ধ ঘোষণা করে ছিল। বন্দেমাতরম ধ্বনি দিলে গ্রেফতার করা হতো, এবং নানা রকম শাস্তি দেওয়া হতো, সেই সময় যা হতো এখন তাই দেখছি, কথা বলার স্বাধীনতা নেই। জয় শ্রী রাম বলার জন্য গ্রেফতার যারা জয় শ্রী রাম বলছে, তারা অপরাধ করে ফেলেছে, অলিখিত ভাবে ঐ শব্দবন্ধ কে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে, কিম্বা আমাদের রাজ্যের মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী কথা টি সহ্য করতে পারছেন না, তাই এই শব্দবন্ধ পশ্চিমবঙ্গে বলা নিষেধ, তবে এটাও ঠিক স্থান কাল পাত্র দেখে বলতে হবে, এর আগেও মন্ত্রী মুখ্যমন্ত্রী কে বিক্ষোভ দেখিয়েছে বিরোধী দল, তখন কী করে ছিল সেই সরকার জানা নেই। আসল তা নয় উনি বিরোধীতা সহ্য
করতে পারেন না। রাজ্যে বা দেশে কী এক দলীয় শাসন চলছে, উনি তো প্রধানমন্ত্রী কে তুই তোকারি করছেন। এভাবে ভাবে যদি উনি চলতে থাকেন, বা আচরণ করতে থাকেন জয় শ্রী রাম ধ্বনি সহ্য করতে না পেরে ঐ ভাবে ক্যামেরার সামনে আচরণ করতে থাকেন, তাহলে পশ্চিমবঙ্গ বাসী হিসেবে আমরা হাসির খোরাক হয়ে যাচ্ছি। আমি অন্তত চাই না আমার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কে পাগলা বলে সম্বোধন করুক, কিম্বা ওনাকে নিয়ে মজা করুক এটা আমি চাই না। এসব ঘটনার পর ট্রেন বাসে রাস্তায় সকলে, মজা করছে, মাননীয়ার কাছে আমার অনুরোধ করছি আপনি একটু সহ্য করুন, এটা গনতান্ত্রিক দেশ এখানে বিরোধী থাকবে, তারা আন্দোলন করবে, আর ভোটে হার জিত আছে এটা মেনে নিতে হবে। সি পি আই এম তথা বামফ্রন্ট তো সেই ২০০৯ সাল থেকে হারছে, এবারের নির্বাচনে তারা একটা আসন পায় নি, এই রাজ্যে, তাদের দেখুন, গঠন মুলক বিরোধিতা করতে শিখুন। ক্ষমতা সব সময় থাকে না, আপনি যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতা এসেছেন, তার উল্টো কাজ করছেন। কেউ বিরোধিতা করলে আপনার রাগ হচ্ছে। আপনি সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন বেকার যুবকদের চাকরির ব্যবস্থা করুন বার বার ভুল ভাল নোটিশ অন লাইনে দিয়ে তাদের বিভ্রান্ত করবেন না। সরকারি কর্মীদের ডিএ দিন, পে কমিশন দিন ছুটি তারা চায় না। নির্বাচনের আগে আপনি যে সব নিয়োগের কথা বললেন, সে সব কোথায়? আর আপনার দলের নেতা কর্মীদের মানুষ কে ভয় দেখাতে বারণ করুন, আপনি যে ভাবে রাস্তা ঘাট তৈরি করেছেন, তাতে ভোট আপনার প্রাপ্য আপনি পাবেন।
করতে পারেন না। রাজ্যে বা দেশে কী এক দলীয় শাসন চলছে, উনি তো প্রধানমন্ত্রী কে তুই তোকারি করছেন। এভাবে ভাবে যদি উনি চলতে থাকেন, বা আচরণ করতে থাকেন জয় শ্রী রাম ধ্বনি সহ্য করতে না পেরে ঐ ভাবে ক্যামেরার সামনে আচরণ করতে থাকেন, তাহলে পশ্চিমবঙ্গ বাসী হিসেবে আমরা হাসির খোরাক হয়ে যাচ্ছি। আমি অন্তত চাই না আমার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কে পাগলা বলে সম্বোধন করুক, কিম্বা ওনাকে নিয়ে মজা করুক এটা আমি চাই না। এসব ঘটনার পর ট্রেন বাসে রাস্তায় সকলে, মজা করছে, মাননীয়ার কাছে আমার অনুরোধ করছি আপনি একটু সহ্য করুন, এটা গনতান্ত্রিক দেশ এখানে বিরোধী থাকবে, তারা আন্দোলন করবে, আর ভোটে হার জিত আছে এটা মেনে নিতে হবে। সি পি আই এম তথা বামফ্রন্ট তো সেই ২০০৯ সাল থেকে হারছে, এবারের নির্বাচনে তারা একটা আসন পায় নি, এই রাজ্যে, তাদের দেখুন, গঠন মুলক বিরোধিতা করতে শিখুন। ক্ষমতা সব সময় থাকে না, আপনি যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতা এসেছেন, তার উল্টো কাজ করছেন। কেউ বিরোধিতা করলে আপনার রাগ হচ্ছে। আপনি সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন বেকার যুবকদের চাকরির ব্যবস্থা করুন বার বার ভুল ভাল নোটিশ অন লাইনে দিয়ে তাদের বিভ্রান্ত করবেন না। সরকারি কর্মীদের ডিএ দিন, পে কমিশন দিন ছুটি তারা চায় না। নির্বাচনের আগে আপনি যে সব নিয়োগের কথা বললেন, সে সব কোথায়? আর আপনার দলের নেতা কর্মীদের মানুষ কে ভয় দেখাতে বারণ করুন, আপনি যে ভাবে রাস্তা ঘাট তৈরি করেছেন, তাতে ভোট আপনার প্রাপ্য আপনি পাবেন।
No comments:
Post a Comment