আমি এই মাত্র অন one Indian কাগজে একটা খবর পড়লাম। সেখানে সাংবাদিক লিখেছেন, না তদন্ত করে পাকিস্তানের নামে দোষ দেওয়া ঠিক নয়। কে বলেছেন আর বলছি না, বললেই আমার ফাঁসি নয় জেল, এটা পশ্চিম বঙ্গ, এখানে একজনের কথা বলার আন্দোলন করার অধিকার বাকি সব মানুষ ম্যরা।দিল্লিতে যিনি তার সম্পর্কে ব্যঙ্গ চিত্র করে, গোটা দেশে প্রায় তিরিশ জন জেল খেটেছে। আমাদের রাজ্যের রাজ্যধিপতির এই সংখ্যাটা প্রায় পঞ্চাশ ছুঁই ছুঁই, এনি দেন মুসলিম দের তোল্লাই মাথায় ফেটি বেঁধে ইদগায় যান, রোজা রাখেন। মহরমের জন্য দুর্গা পূজার বিসর্জন বন্ধ করেন,, মোয়াজ্জেম ভাতা চালু করেন, আর উনি গো রক্ষা করতে ব্যস্ত, লম্বা লম্বা মূর্তি স্থাপন করতে ব্যস্ত। তাই কাশ্মীরের মাটি জওয়ানদের রক্তে লাল হলে। এই দুঃখের ঘটনাও বেগমের মন্তব্য করতে ভুল হয় নি। ইনি প্রধানমন্ত্রী হলে কী দেশের কী পরিনতি হবে ভাবতে পারেন। আর ঐ যে আলি বাবা আলিগড় আছে, তারা তো আনন্দে আত্মহারা। পশ্চিমবঙ্গের অনেক জায়গাতেই আনন্দ উল্লাস হয়েছে, এমন কয়েকটি জায়গায় আছে যেখানে পাকিস্তানের ঝাণ্ডা ওড়ে, কেন হবে না স্বাধীনতা সময় দেশ ভাগ হলো তখন পূর্ব আর পশ্চিম পাকিস্তান থেকে হিন্দু আর পাঞ্জাবি শিখ দের ধ্বংস করে দিতে যে দুজন মুখ্য ভূমিকা নিয়ে ছিল, একজন তো জাতির জনক, আর একজন পদ লোভী জাতির জনক নামের লোভী গান্ধী পদবী ইতিহাসে থেকে যাবে, ঐ জন্য ফিরোজ হলো ফিরোজ গান্ধী, এখন তো বংশের শেষ যুবরাজ আর যুবসম্রাজ্ঞী লড়াই করতে শুরু করেছে, দেশের পয়লা নম্বর সাম্প্রদায়িক দল কংগ্রেস, এই দল টি স্বাধীনতার সময়, এপার থেকে একজন ও ঐ দুই দেশে না যান তার ব্যবস্থা পাকা করতে উঠে পড়ে লাগল। কংগ্রেসের নীতি তাই হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা লাগিয়ে দাও হিন্দু যত পারে মরুক দুঃখ নেই, কারণ ওদের জন্য সংবিধানের আইন আর ঐ ধর্মের মানুষের দের ধর্মীয় আইন শরিয়ত যত খুশি বিয়ে কর ছারপোকার মতো বংশ বিস্তার কর, আর তালাক দাও রাস্তায় ঘুরে ঘুরে বেড়াবে মানুষ খুন করবে, এটাই কাজ আর পাঁচ বছর অপেক্ষা করুন পশ্চিমবঙ্গের প্রকৃত বাঙালি হিন্দু জাতির লোক কে অনুবীক্ষণ দিয়ে খুঁজতে হবে। অনেকেই মনে করছেন আমি সাম্প্রদায়িক লেখা লিখছি, না বন্ধু আমি রাজনৈতিক দল যারা প্রতিনিয়ত ভোট পাবার আশায় সংখ্যালঘু সংখ্যালঘু করে বুক চাপরাছে তাদের বলছি। ভারতের প্রধান রাজনৈতিক দল কংগ্রেস থেকে শুরু করে আমাদের রাজ্যের প্রতিটি রাজনৈতিক দল সকলেই প্রতিযোগিতা শুরু করে দিয়েছে, কে কতো তোষন করতে পারে। আমি এই সব রাজনৈতিক দলের নেতা মন্ত্রী দের কাছে একটা কথা জানতে চাই, যারা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোকদের তোলাই দিচ্ছেন, তারা একবার ভেবে দেখেছেন, ভারত বর্ষ ধর্ম নিরপেক্ষ দেশ, বিবিধের মাঝে ঐক্য। আমি দেখেছি কিছু রাজনৈতিক দল আছে যারা মুখে প্রচার করে এক রকম তখন ভারতীয় সংবিধানের প্রতি দ্বায়িত্বশীল, ক্ষমতা পেলে কাজ করেন উল্টো। সংবিধানের নিয়ম তখন সংখ্যাগুরুরা পালন করবে তাদের পালনীয় ।সংখ্যাগুরুরা একটা ছাড়া দুটো বিয়ে করতে পারবে না, দুটোর বেশি সন্তানের জন্ম দিতে পারবে না। এক দেশ দু রকম আইন, এর পিছনে তত কালীন সংবিধান প্রণেতাদের কী উদ্দেশ্যে ছিল। যারা এসব আইন করে গেছেন তারা জানতেন না, একদিন আসবে যখন, রাজনৈতিক দল গুলো এর ফায়দা তুলবে। আসুন আমরা সবাই মিলে একসাথে এক নতুন ভারত গড়ে তুলি যেখানে কোন হানা হানি থাকবে না। ছোট্ট জাত নীচু জাত বলে কিছু থাকবে না। সব ধর্ম এক হয়ে, নতুন ভারত তৈরি হোক, কারণ যুদ্ধ বা জঙ্গি হানায় মৃত্যু ধর্ম দেখে হয় না । যুদ্ধ বা জঙ্গি দের বোম বিস্ফোরণে সকল ধর্মের লোকজন মারা যান। তাই কাশ্মীরের জওয়ানদের মৃত্যু আপামর ভারত বাসী কে নাড়া দিয়েছে। এখানে ধর্ম নিয়ে কথা না বলে জঙ্গি বা সন্ত্রাস ধ্বংস করার ডাক দিন।
Anulekhon.blogspot.com
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
পশ্চিমবঙ্গে প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করার সরকারি দপ্তরে শেষ চেষ্টা।
উপরের ছবি টা একটা স্কীনশট নেওয়া ছবি। ছবি টি সম্পর্কে কিছু কথা বলি তার পর অন্য কিছু কথা লেখা যাবে। ছবির দুটি অংশ উপরের অংশ একজন শিক্ষক যিনি ...

-
সরস্বতী পুজোর পদ্ধতি, পরপর যা করতে হবে।১)আচমন ২)বিষ্ণু স্মরণ ৩)স্বত্ত্বি বাচন ৪) স্বত্ত্বি সূক্ত ৫) সাক্ষ্য মন্ত্র ৬) বরণ ৭) সংকল্প ৮) স...
-
আমি এর আগে একটি ব্লগে লিখেছি, দুর্গা যষ্টী পূজার মন্ত্র ।এখানে বলি আমি পণ্ডিত নই, বিভিন্ন ধরনের বই পড়ে, আর দু একজন ব্রাহ্মণের সাথে কাজ ...
-
ছবি টি কীসের বা কোন প্রাণীর নিশ্চয়ই বলে দিতে হবে না। মানুষের প্রথম পোষ মানা প্রথম প্রাণী, হয়তো অনেকেই পড়ে বলবেন এবার নতুন কী এতো আমরা স...
No comments:
Post a Comment