অন লাইন নিউজ কোন টি বিশ্বাস যোগ্য এখনও পর্যন্ত আমি বিশ্বাস করে উঠতে পারিনি। আজ কাল কেবল অন লাইন পড়ে কিছু লেখা বা বিশ্বাস করা, অনেকটাই ফেক, আবার কিছুটা ঠিক, তবে একই খবর বারবার পড়ে যখন, অন লাইন এবং অফ লাইন পড়ি, তখন কিছু টা হলেও বিশ্বাস করতে হয়। এখন একটা খবর প্রকাশিত হচ্ছে, বিভিন্ন
ছবি টি ডেইলি হান্ট নিউজ ওয়েব সাইট থেকে নেওয়া ।আমাদের রাজ্যের প্রায় দশ বছর ধরে যা ঘটে চলছে। আগে সি পি আই এম এর পার্টি অফিসে ভাঙচুর চলত, পুড়িয়ে দেওয়া হতো। এখন উল্টো হচ্ছে, করছে কারা শাসক দল বলছেন, বিরোধী দলের কাজ, হামেশাই তৃণমূল নেতা কর্মীরা খুন হচ্ছেন। শাসকের কথায় করছে বিরোধী দলের লোকজন, পুলিশ ও তাদের কথা মতো কেস ডায়েরি সাজিয়ে পাঠাচ্ছেন ।বিরোধী দলের কিছু নীরিহ কর্মী সমর্থকরা মামলার ফাঁসে জড়িয়ে পড়ছে । আমি গত পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে শাসক দলের এক নামী নেতা কে ভাষণ দেওয়ার সময় বলতে শুনেছি, বিরোধী দের কেসের মালা পড়িয়ে দেওয়া হবে, সেটাই চলছে । শাসক দলের মনে প্রশ্ন জাগে তাহলে করছে কারা, যারা বাম আমলে বামেদের শেষ দিকে এসব করেছে, সে সব দূস্কৃতি তারা সে সময় বর্তমান শাসক দলে যোগ দিয়ে ছিল, কারণ বামেদের শেষ মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য মহাশয়, কোন রং না দেখে দূস্কৃতি দের গ্রেফতার করতে পুলিশ কে নির্দেশ দেন, অনেক বড়ো বড়ো দূস্কৃতি গ্রেফতার হয়েছিল। সেই সময় বেশ কিছু দূস্কৃতি বর্তমান শাসক দলের হয়ে কাজ করতে শুরু করে। সি পি আই এমের পার্টি অফিস ভাঙচুর করে, সি পি আই এমের নেতাদের উপর অত্যাচার করতে শুরু করেন।এই সব দূস্কৃতি জামার রং পাল্টে শাসক দলের লোক, তারা জানে নির্ভয়ে তাদের কুকর্ম করে যেতে পারবে, কেবলমাত্র তোলার একটা শতাংশ দিলেই হবে। সেই কারণেই আজও পশ্চিম বঙ্গ থেকে দূস্কৃতি রাজ নির্মূল হয় নি, গত দশ বারোটা বছর ধরে সমানে চলছে, নির্বাচন এলে তো কথাই নেই, তাণ্ডব আরও বাড়ে, সামান্য টাকা পয়সা দিয়ে ঝামেলা হলেই খুন, পিটিয়ে মারা, মানুষ যে কারণে পরিবর্তন করে ছিল যে রাজ্যে শান্তি আসবে সেই শান্তি আজও অধরা, কোথাও বিধায়ক খুন কোথাও নির্বাচিত প্রতিনিধি খুন, কী জানি কবে বাংলা থেকে এই খুন খারাপি বন্ধ হবে। আগে বিহারে এরকম হতো এখন সেটা বাংলায় আমদানী করা হয়েছে। আমাদের শাসক কবে বুঝবে যে মানুষ শান্তি চায় খুন খারাপি ঘর পোড়নো চায় না। আমি যত দূর জানি সুস্থ ভাবে ভোট হলেও বর্তমান শাসক দল জিতবে, আমি তো তাদের ভয় কিছু দেখছি না। জানি না শাসক দল কেন জনগণ কে বিশ্বাস করতে পারছে না ।
ছবি টি ডেইলি হান্ট নিউজ ওয়েব সাইট থেকে নেওয়া ।আমাদের রাজ্যের প্রায় দশ বছর ধরে যা ঘটে চলছে। আগে সি পি আই এম এর পার্টি অফিসে ভাঙচুর চলত, পুড়িয়ে দেওয়া হতো। এখন উল্টো হচ্ছে, করছে কারা শাসক দল বলছেন, বিরোধী দলের কাজ, হামেশাই তৃণমূল নেতা কর্মীরা খুন হচ্ছেন। শাসকের কথায় করছে বিরোধী দলের লোকজন, পুলিশ ও তাদের কথা মতো কেস ডায়েরি সাজিয়ে পাঠাচ্ছেন ।বিরোধী দলের কিছু নীরিহ কর্মী সমর্থকরা মামলার ফাঁসে জড়িয়ে পড়ছে । আমি গত পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে শাসক দলের এক নামী নেতা কে ভাষণ দেওয়ার সময় বলতে শুনেছি, বিরোধী দের কেসের মালা পড়িয়ে দেওয়া হবে, সেটাই চলছে । শাসক দলের মনে প্রশ্ন জাগে তাহলে করছে কারা, যারা বাম আমলে বামেদের শেষ দিকে এসব করেছে, সে সব দূস্কৃতি তারা সে সময় বর্তমান শাসক দলে যোগ দিয়ে ছিল, কারণ বামেদের শেষ মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য মহাশয়, কোন রং না দেখে দূস্কৃতি দের গ্রেফতার করতে পুলিশ কে নির্দেশ দেন, অনেক বড়ো বড়ো দূস্কৃতি গ্রেফতার হয়েছিল। সেই সময় বেশ কিছু দূস্কৃতি বর্তমান শাসক দলের হয়ে কাজ করতে শুরু করে। সি পি আই এমের পার্টি অফিস ভাঙচুর করে, সি পি আই এমের নেতাদের উপর অত্যাচার করতে শুরু করেন।এই সব দূস্কৃতি জামার রং পাল্টে শাসক দলের লোক, তারা জানে নির্ভয়ে তাদের কুকর্ম করে যেতে পারবে, কেবলমাত্র তোলার একটা শতাংশ দিলেই হবে। সেই কারণেই আজও পশ্চিম বঙ্গ থেকে দূস্কৃতি রাজ নির্মূল হয় নি, গত দশ বারোটা বছর ধরে সমানে চলছে, নির্বাচন এলে তো কথাই নেই, তাণ্ডব আরও বাড়ে, সামান্য টাকা পয়সা দিয়ে ঝামেলা হলেই খুন, পিটিয়ে মারা, মানুষ যে কারণে পরিবর্তন করে ছিল যে রাজ্যে শান্তি আসবে সেই শান্তি আজও অধরা, কোথাও বিধায়ক খুন কোথাও নির্বাচিত প্রতিনিধি খুন, কী জানি কবে বাংলা থেকে এই খুন খারাপি বন্ধ হবে। আগে বিহারে এরকম হতো এখন সেটা বাংলায় আমদানী করা হয়েছে। আমাদের শাসক কবে বুঝবে যে মানুষ শান্তি চায় খুন খারাপি ঘর পোড়নো চায় না। আমি যত দূর জানি সুস্থ ভাবে ভোট হলেও বর্তমান শাসক দল জিতবে, আমি তো তাদের ভয় কিছু দেখছি না। জানি না শাসক দল কেন জনগণ কে বিশ্বাস করতে পারছে না ।
No comments:
Post a Comment